ধর্ষক থেকে বর
পর্ব- ১৩+১৪
আমি লামিয়ার হাতটা সরিয়ে দিয়ে ওর ঠোঁঠের সাথে আমার ঠোঁঠ লাগিয়ে কিস করতে শুরু করলাম।লামিয়া কেমন যেন উনমুক্ত হয়ে গেল।তারপর আমি লামিয়ার বুকের উপর থেকে ওর ওড়নাটা সরিয়ে ফেললাম।ওড়নাটা
সরাতেই লামিয়া আমাকে শক্ত করে জরিয়ে ধরলো আমিও লামিয়াকে আমার
বুকের মাঝে জরিয়ে নিলাম।তারপর কি হলো তা আপনাদের না জানলেও
চলবে।সকালে কারো চুলের পানি চোখে পড়ায় ঘুমটা ভেঙে গেল।চোখটা খুলে সামনে তাকিয়ে দেখি লামিয়া এইমাত্র গোসল করে এসেছে।লামিয়াকে দেখতে এখন অনেক মায়াবী লাগছে।আমার সামনে দাড়িয়ে ওর ওই ভেজা
চুলগুলোর পানি আমার চোখের উপর দিচ্ছে আর মিষ্টি মিষ্টি হাসছে।
আমি বললাম:
.
-- ওই এইটা কি করছো?
-- কি করলাম?
-- তোমার ভেজা চুলের পানি আমার
চোখের উপর দিচ্ছ কেন?
-- আমার ইচ্ছে হয়েছে তাই দিয়েছি।
-- তাছাড়া এতো বেলা হয়েছে তাও ঘুম
থেকে উঠছো না কেন?
-- আর একটু ঘুমায় না।
-- না আর একটুও ঘুমানো যাবে না।
-- এখন ঘুমালে শুধু চুলের পানি না।পুরো
বালতি ভর্তি পানি এনে উপরে ঠেলে দেব।
-- তাই বুঝি।(আমি লামিয়াকে টান দিয়ে আমার
বুকের উপর ফেলে দিয়ে বললাম।)
-- এই ছাড়ো ভালো হচ্ছে না কিন্তুু।
-- কি ভাল হচ্ছে না শুনি।(আমার ঠোঁঠ দুইটা লামিয়ার
দিকে এগিয়ে নিতে নিতে বললাম)
-- এই না প্লিজ এখন এই সব কিছু করো না।
আমি এইমাত্র গোসল করে এসেছি।
-- এখন তো আমি তোমার কোন কথায় শুনবো না।
-- আম্মু।
.
কথাটা শুনেই আমি লামিয়াকে ছেড়ে দিলাম।লামিয়া আমার উপর থেকে উঠে দৌড়ে পালিয়ে গেল।কোথায় আম্মু।রুমের ভিতর কোথাও তো আম্মুকে দেখছি না।তার মানে লামিয়া আমাকে বোকা বানিয়েছে।তাই তো বলি আম্মুর কথা বলেই এমন করে দৌড়ে পালিয়ে গেল কেন?উফফফফ আর একটু হলেই লামিয়ার ঠোঁঠের লিপস্টিকের স্বাদ নিতাম।কিন্তুু সেই সৌভাগ্য আর হয়ে উঠলো না।আমি ফোনটা হাতে নিয়ে রাফিকে একটা ফোন করলাম।বেশ কয়েকবার রিং হওয়ার পর রাফি ফোনটা রিসিভ করলো:
.
-- হ্যালো রাফি?
-- হ্যা বল?
-- আজকে ১০ টায় কলেজ
ক্যাম্পাসে আসতে পারবি?
-- কেন বলতো?
-- আসতে বলছি আসবি।
-- আচ্ছা।
.
আমি ফোনটা রেখে দিলাম।তারপর বিছানা থেকে উঠে ফ্রেস হয়ে খাওয়া দাওয়া করে বাইকটা নিয়ে সোজা কলেজ ক্যাম্পাসে চলে আসলাম।কলেজ
ক্যাম্পাসে এসে দেখি রাফি ক্যাম্পাসের বটগাছটার নিচে বসে আছে।আমি বাইকের উপর থেকেই রাফিকে ডাক দিলাম।
.
-- রাফি এদিকে আয়।
-- কি বলবি বল?(রাফি আমার
বাইকের সামনে এসে বলো)
-- চল বাইকে উঠ।
-- কেন?
-- তোকে উঠতে বলছি উঠ।
.
রাফি বাইকে উঠে বসলো।আমি বাইকটা স্টাট দিয়ে পাড়ার লোকাল রাস্তা পেরিয়ে মেইন রাস্তায় উঠলাম।মেইন রাস্তা থেকে সোজা পার্কে চলে আসলাম।
পার্কে এসে রাফিকে নিয়ে উত্তরের একটি বেঞ্চে বসলাম।বসে কিছু সময় অপেক্ষা করার পর আমি মেঘলাকে ফোন করলাম।
.
-- হ্যালো মেঘলা তুমি কোথায়?
-- এই তো আমি পার্কের উত্তর
দিকে আসছি।
-- রাফি ভাইয়া আমি আপনাকে
দেখতে পেয়েছি।
.
কথাটা বলেই মেঘলা ফোনটা রেখে দিয়ে সোজা আমাদের সামনে এসে দাড়লো।আমাকে দেখে মেঘলা আর মেঘলাকে দেখে রাফি অবাক হয়ে গেল।
আমি বললাম:
.
-- এই যে শালিকা এইভাবে কি দেখছো?
-- ইয়ে মানে দুলাভাই আপনি এখানে?
-- আমার বন্ধুর সাথে প্রেম করবে আর
আমি থাকবো না।
-- না দুলাভাই আপনি ভুল বুঝছেন।সে
আসলে আমাকে না অন্য একজনকে
ভালবাসে।
-- হাহাহাহাহাহাহাহাহা।
-- হাসছেন কেন দুলাভাই?
-- ওইটা রাফির নাম্বার না।ওইটা
আমার নাম্বার।
-- আপনার নাম্বার!
-- হ্যা আমার নাম্বার।তোমার সাথে এতোদিন
আমি মজা করেছি।রাফি অন্য মেয়েকে না
রাফি শুধু তোমাকে ভালবাসে।
-- কিন্তুু আমি তো এখন ওনাকে ভালবাসি না।
-- কেন?
-- দেখেন না দুলাভাই এখন পর্যন্ত আমাকে প্রপোজই
করতে পারলো না।আর বলে কি না ভালবাসি।
.
এদিকে রাফির দিকে তাকিয়ে দেখি রাফি আমাদের কথা শুনে অবাক দৃষ্টিতে তাকিয়ে আছে আমাদের দিকে।আমি এদিক ওদিক তাকিয়ে কোথাও ফুলের দোকান দেখতে পেলাম না।অবশেষে পাশের বাগান থেকে বাঁশের পাতা নিয়ে এসে রাফির হাতে দিয়ে বললাম।
.
-- এই নে ধর।
-- কি করবো এগুলো দিয়ে?
-- কি করবি মানে?মেঘলারে
প্রপোজ করবি।
-- শেষ পর্যন্ত এই বাঁশের পাতা
দিয়ে প্রপোজ করবো।
-- হু করবি।নে ধর।
.
মেঘলার দিকে তাকিয়ে দেখলাম মেঘলা মিষ্টি মিষ্টি হাসছে।রাফি বাঁশের পাতাগুলো হাতে নিয়ে হাটু ভাজ করে বাঁশের পাতা গুলো মেঘলার দিকে এগিয়ে দিয়ে মেঘলাকে প্রপোজ করবো।মেঘলাও সেটা একসেপ্ট করতে সময় নিল না।শুরু হলো ওদের নতুন পথ চলা।আমি বাইকের চাবিটা রাফির হাতে দিয়ে বললাম:
.
-- এই নে বাইকের চাবি।
-- এটা আমাকে দিচ্ছিস কেন?
-- আজ সারাদিন বাইকটা তোর।
-- তোর যেখানে ইচ্ছা সেখানে
মেঘলাকে নিয়ে যাস।
-- দোস্ত তোকে কি বলে যে ধন্যবাদ দেন।
-- আরে এখানে ধন্যবাদ দেওয়ার কি আছে।
এইটা তোর ফেন্ড হিসাবে তো আমার
দায়িত্ব ছিল।
-- আচ্ছা আমি এখন আসি তাহলে।
.
তারপর পার্ক থেকে বেরিয়ে মেইন রাস্তায় চলে আসলাম।কিন্তুু একি রাস্তায় তো একটা রিক্সাও দেখছি না।এখন কি আমাকে হেঁটেই বাসায় যেতে হবে।
এতোটা পথ হেঁটে গেলে তো আমার পায়ের ১২ টা বেজে যাবে।অবশেষ
একটা রিক্সা দেখতে পেলাম।
.
-- এই যে মামা যাবেন?
-- কোথায় যাবেন?
-- আমি ঠিকানা বললাম।
-- যাবো তবে ১০ টা টাকা
বাড়াইয়া দিয়েন।
-- আচ্ছা চলেন।
.
আমি রিক্সাতে উঠে বসলাম।রিক্সাতে উঠে বসতেই কোন এক মেয়ের
কথায় পিছনে ফিরে তাকলাম।পিছনে ফিরে তাকিয়ে দেখি বৃষ্টি দৌড়ে
রিক্সার দিকে আসছে।
.
-- এই যে মামা আমিও যাবো।
-- বৃষ্টি তুমি?
-- হ্যা আমি।আমি তোমার সাথে
এক রিক্সায় গেলে তোমার কোন
সমস্যা হবে?
-- আরে না আমার কি সমস্যা হবে?
-- উঠো।
-- তা এখন কোথায় গিয়েছিলে?
-- এই পাশেই একটা কাজ
ছিল সেখানে।
.
বৃষ্টি রিক্সাতে উঠে বসলো।রিক্সা তার আপন গতিতে চলছে।একটু খানি ছুটে
চলা আবার একটু খানি জামে আটকে থাকা সব মিলিয়ে ভালই লাগছিল।
আমরা দুজন নিরব হয়ে বসে আছি কেউ কোন কথায় বলছি না।দেখতে দেখতে আমার বাসা চলে আসলো।আমি রিক্সা থেকে নেমে আমার এবং বৃষ্টির দুজনেরই ভাড়া দিয়ে চলে আসলাম।বৃষ্টি আমাকে ভাড়া দিতে দিচ্ছিল না তবুও এক প্রকার জোর করেই ভাড়াটা দিয়ে চলে আসলাম।বাসায় এসে রুমে ঢুকতেই দেখি লামিয়া আমার দিকে রাগি লুক নিয়ে তাকিয়ে আছে।
.
.
.
.
.
.
.
#________চলবে________
#ধর্ষক_থেকে_বর
.
#____পর্ব__১৪____
বাসায় এসে রুমে ঢুকতেই দেখি লামিয়া আমার দিকে রাগি লুক নিয়ে তাকিয়ে আছে।লামিয়াকে দেখে মনে হচ্ছে আমার সামনে কোন মানুষ না আস্ত একটা ডাইনি দাড়িয়ে আছে।আমি একটু সামনে পা বাড়াতেই লামিয়া বললো:
.
-- দাড়াও।আর এক পা ও সামনে
আসবে না।
-- আমি দাড়িয়ে পড়লাম।
-- কোথায় গিয়েছিলে?
-- রাফির সাথে দেখা করতে।
-- রাফির সাথে দেখা করতে গিয়েছিলে
নাকি বৃষ্টির সাথে কোনটা?
-- বৃষ্টির সাথে আমার রাস্তায় দেখা হয়েছে।
-- আমাকে আর বানিয়ে মিথ্যা কথা বলার
কোন প্রয়োজন নেই।
-- বৃষ্টির সাথে কোন আবাসিক হোটেলে
গিয়েছিলে?
.
কথাটা শুনেই আমার মাথা গরম হয়ে গেল।রাগের বসে কসে একটা
থাপ্পর মারলাম লামিয়ার গালে।জানি না কিভাবে অচমকাই লামিয়ার
উপর হাত উঠে গেল।
.
-- মারো আরো মারো।
-- থেমে গেলে কেন?
-- মারতে মারতে একদম
শেষ করে ফেলো।
-- তোমার মতো একজন ধর্ষকের
স্রী হয়ে বেঁচে থাকার থেকে মরে
যাওয়া অনেক ভালো।
-- আমি মনে করে ছিলাম।পুরোনো
সব কিছু ভুলে জীবনটাকে আবার
নতুন করে শুধু করবো।
-- কিন্তুু সেটা আর হয়ে উঠলো না।
.
কথাটা বলেই লামিয়া কাঁদতে কাদতে রুম থেকে বেরিয়ে গেল।কিছু সময়ের জন্য আমার সব কিছু থমকে দাড়ালো।আমি সেখান থেকে ছাদে চলে আসলাম।ছাদে এসে অতীতে ছাদের কোনে লুকিয়ে রাখা সিগারেটের প্যাকেটটা বের করলাম।সিগারেটের প্যাকেট থেকে টানা চারটা সিগারেট
একসাথে ধরিয়ে টানতে শুরু করলাম।সিগারেটের ধোয়া উড়াচ্ছি আর
নিজের কষ্ট গুলোকে বাষ্প করে উঠিয়ে দিচ্ছি।এরকম করতে করতে টানা
এক প্যাকেট সিগারেট শেষ করে ফেললাম।সন্ধায় ছাদ থেকে নেমে রুমে চলে আসলাম।রুমে এসে সোজা বিছানায় গিয়ে শুয়ে পড়লাম।তার কিছু সময়
পর লামিয়া রুমে চলে আসলো।লামিয়া রুমে এসে আমাদের দুজনের মাঝে একটা বালিশ রেখে শুয়ে পড়লো।আমি বললাম:
.
-- এইটা কি করছো।
-- আমি তোমার সাথে এভাবে ঘুমাতে
পারবো না।
-- তোমার সমস্যা হলে আমি নিচে
ঘুমাইতেছি।
-- থাক এই শীতের রাতে তোমাকে
আর কষ্ট করে নিচে ঘুমাতে হবে না।
-- তুমি আমার সাথে বিছানায়ই
ঘুমাতে পারো।
.
কথাটা বলেই লামিয়া অন্য দিকে ঘুরে ঘুমিয়ে পড়লো।তার কিছু সময় পর আমিও ঘুমিয়ে পড়লাম।মাঝ রাতে কারো বিকোট শব্দে ঘুমটা ভেঙে গেল।
পাশে তাকিয়ে দেখি লামিয়া কেমন যেন করছে।ওর কপালে হাত রাখতেই
আমার হাত জ্বলে যাচ্ছিল।আমার আর বুঝতে বাকি রইলো না লামিয়ার শরীরে জ্বর আসছে।জ্বরের কারণে ওর শরীর একদম পুড়ে যাচ্ছে।আমি বাটিতে পানি নিয়ে লামিয়ার কপালে জল পট্টি দিলাম।কিছু সময় পর পরই জল পট্টি শুকে যাচ্ছিল।লামিয়াকে জল পট্টি দিতে দিতে কখন যে ঘুমিয়ে পড়েছি বুঝতেই পারি নি।সকালে সূর্যের রশ্নি চোখে পড়ায় ঘুমটা ভেঙে গেল।ঘুম থেকে উঠে লামিয়ার দিকে তাকিয়ে দেখি লামিয়া এখনো ঘুমিয়ে আছে।আমি জ্বর দেখার জন্য লামিয়ার কপালে হাত রাখবো।এমন সময় লামিয়ার কথায় দাড়িয়ে পড়লাম:
.
-- তুমি আমাকে একদম স্পর্শ
করার চেষ্টা করবে না।
-- কেন?
-- আমি চায় না তুমি তোমার ওই
অপবিত্র হাত দিয়ে আমাকে
স্পর্শ করো।
-- আমি তো এখন তোমার স্বামী।
-- ধর্ষক কখনো কারো স্বামী হতে
পারে না।
.
হ্যা লামিয়া তো ঠিকিই বলেছে।আমি তো একজন ধর্ষক আর ধর্ষকের
কখনো কারো স্বামী হওয়ার কোন অধিকার নেই।আমি সেখান থেকে
ওয়াস রুমে চলে গেলাম।ওয়াস রুম থেকে ফ্রেস হয়ে রুমে চলে আসলাম।
রুমে এসেই দেখি আম্মু রুমে এসে লামিয়ার পাশে বসে আছে।
আমি বললাম:
.
-- আম্মু এতো সকালে তুমি এখানে।
-- তোর কি একটুও জ্ঞান বুদ্ধি নেই।
-- কেন আম্মু?
-- কেন মানে?লামিয়া জ্বরে বিছানা
থেকে উঠতে পারছে না।
-- আর তুই একবারও ডাক্তারকে
ফোন করিস নি।
-- আম্মু আমার ডাক্তার লাগবে না।
একাই ঠিক হয়ে যাবে।(লামিয়া)
-- বাউমা তুমি চুপ করে শুয়ে থাকো।
-- কিরে তুই দাড়িয়ে আসিস কেন?
ডাক্তারকে ফোন কর।
-- হু করতেছি আম্মু।
.
তারপর আমি টেবিল থেকে ফোনটা হাতে নিয়ে ডাক্তারকে ফোন করলাম।
এইটা আমাদের পারিবারিক ডাক্তার।আমাদের পরিবারের কারো কোন
সমস্যা হলে এনিই চিকিৎসা করেন।২/৩ বার রিং হওয়ার পর ফোনটা
রিসিভ করলো:
.
-- আসসালামু ওয়ালাইকুম।
-- ওয়ালাইকুম আসসালাম।
-- ডাক্তার সাহেব আমি শাকিল
বলছিলাম।
-- ওহ আপনি বলুন কি জন্য ফোন
করেছেন।
-- আসলে ডাক্তার সাহেব আমার স্রীর খুব
জ্বর।আপনি যদি এসে একটু দেখতেন
তাহলে অনেক ভাল হতো।
-- আচ্ছা।আমি কিছু সময় পর আসতেছি।
.
তারপর আমি ফোনটা কেটে দিলাম।সকাল প্রায় ৯ টার দিকে ডাক্তার সাহেব
আসলো।লামিয়াকে দেখে ওর জন্য কিছু ঔষুধ দিয়ে গেল।আমি ডাক্তারকে
বিদায় করে দিয়ে রুমে আসলাম।রুমে এসে কিছু সময় কাটানোর পর খাবার রুমে চলে গেলাম।সেখান থেকে লামিয়ার জন্য কিছু খাবার নিয়ে রুমে প্রবেশ করলাম।রুমে এসে খাবারের প্লেটটা নিয়ে লামিয়ার সামনে আসলাম।
.
-- নাও খেয়ে নাও।
-- আমি খাবো না।
-- খেয়ে নাও বলছি।এগুলো খেয়ে
আবার ঔষুধ খেতে হবে।
-- হা কারো আমি খাইয়ে দিচ্ছি।
-- আমি বলছি তো খাবো না।
.
আমি লক্ষ করলাম।কথাগুলো বলতে বলতে লামিয়ার দু চোখের কোনে পানি চলে আসছে।কথাটা বলেই লামিয়া রাগের বসে খাবারের প্লেটটা ছুড়ে মাটিতে ফেলে দিল।
.
.
.
.
.
.
.
.
#______চলবে______
0 মন্তব্যসমূহ
গল্প গুলো কেমন লাগলো, আপনার মতামত জানাতে কমেন্ট করুন।