মামাতো বোন । পর্ব- ১৭


মামাতো বোন

পর্ব- ১৭

শফিক আর মিলিকে দেখতে পায় আশিকের ব্যাগ নিয়ে দাড়িয়ে আছে।মুন আশিকের দিকে রাগি দৃষ্টিতে তাকিয়ে রইল।
.
মুনঃ এটা কি?😠😠
আশিকঃ না মানে তখন...😦
মুনঃ চুপ।আমার থেকে দুরে থাকতে চাও তা না😠😠?
আশিকঃ না না না না।তোমার সাথে সবসময় থাকতে চাই।😧
শফিকঃ ভয় পাইয়েন না ব্যাগ এ কিছু নাই।😂😂
আশিকঃ মানে?😲
মিলিঃ আপনি ব্যাগ চাইছিলেন তো?😃
আশিকঃ হুম।😶
মিলিঃ আপনার ব্যাগ ঠিকই আনছি কিন্তু জিনিস পত্র কিছু নাই।😎😎
শফিকঃ জানতাম ম্যাডাম আপনাকে ঠিক বুঝাইতে পারবে। তাই আমরা ফাঁকা ব্যাগ নিয়ে আসছি😂😂।
মুনঃ গ্রেট😍। দেখলা তোমার থেকে কতোটা বুদ্ধিমান।এ কয়েকদিনে আমাকে বুঝে গেছে।কিন্তু তুমি কি করলে? 😠এতো বছরেও আমার মনের কথাটা বুঝতে পারো নি।
আশিকঃহু।তোমাকে চিনতে গেলে আমাকে আরো কয়েকবার জন্মাতে হবে।তোমাদের মতো মেয়েদের যে চিনতে পারবে সেই লিজেন্ড।😉
মুনঃ তুমি বাদে সবাই লিজেন্ড।😊
.
সবাই হোহো😁😁 করে দাঁত কেলিয়ে হাসতে লাগলো আর আশিক রাগে ফুলতে লাগলো😬😤।কোন কথা বলতে পারছে না।
আশিক রাগ করে সেখান থেকে চলে যেতে লাগলো।
মুনঃ ঐ তুমি আমাকে ছেড়ে কোথায় যাচ্ছো।(জরিয়ে)💑
আশিকঃ মরতে।যাবে।😠
মুনঃ তুমি যেখানে নিয়ে যাবে সেখানেই যাবো।তবুও আমাকে ছেড়ে যেও না।😢
শফিকঃ আপনাদের যদি রোমান্স শেষ হয়ে থাকে তাহলে কিছু বলতাম।😂
.
লজ্জা পেয়ে মুন আশিককে ছেড়ে দিলো।আশিক আর মুন দুজনে শফিকের দিকে জিজ্ঞাসা দৃষ্টিতে তাকিয় রইলো।
শফিকঃ না মানে এতোটা গুরুত্বপূর্ণ কথা নয়। আজকে সকাল ৯টাই মিটিং ছিলো। সেটা জানাতে বলেছিলো।তাই জানালাম।😀
মুনঃ ও হ্যাঁ। আমার তো খেয়ালই ছিলো না।চলো তৈরি হতে হবে।আজকেই কনফার্ম করতে হবে😧

সবাই ফ্রেশ হতে চলে গেলো।ওদের আচরণ এমন পরিবর্তনের কারো বুঝতে সমস্যা হলো না শফিক আর মিলির। যখন মুন আশিককে খুঁজতে বেড়িয়েছে তখনই বুঝে নিয়েছিলো আজ কিছু একট হবেই।আর তাই হলো।ওরা দুজনে আশিকের ব্যাগটা ফাঁকা করে নিয়ে গিয়েছিলো যাতে করে ওদের রিএকশন টা দেখতে পায়😂।অবশেষে তারা সফল।এখন ডিলটা সফল হলেই হলো।
 এখান থেকে চলে যাওয়ার পর নতুন কিছু ঘটতে চলেছে সেটা সবাই বুঝতেই পারছে।
.
.
দুপুরে মুন ফিরে এলো।এতোটাই রেগে আছে যেন চোখ দিয়ে আগুন🔥 জ্বালছে।মুনের এ অবস্থা দেখে সবাই ভয় পাচ্ছে কারো সাহস হলো কোন কথা বলার। হঠাৎ করে এতোটা রাগার অর্থ খুজে পাচ্ছে না। সবাই ধারণা করতে লাগলো ডিলটা তাদের কোম্পানির সাথে হয়নি।এটা ভেবে সবাই মাথা নিচু করে আছে। আশিক রুম থেকে বেড়িয়ে দেখে সবাই চুপচাপ দাঁড়িয়ে আছে।মুন প্রচন্ড রেগে আছে😠😬।কেন সেটা বুঝতে পারছে না।

আশিকঃ কি হয়েছে? সবাই চুপচাপ যে😲?
মুনঃ জানিস না কি হয়েছে?(রেগে)😠
আশিকঃ কই না তো?কি হয়েছে?😲😲😲
মুনঃ ডিল টা..(মাথা নিচু করে)😰
আশিকঃ কি? হয়নি না-কি?😵
মুনঃ না।হয়েছে।(খুশিতে চিৎকার করে)😂

মুনের কথা শুনে সবার কলিজায় পানি আসতে লাগলো।সবাই তো ভয়ে শেষ।😒
শফিকঃ ম্যাডাম বাঁচালেন। ভাবছিলাম কি না কি হয়েছে।😧
রাব্বীঃ ভয় পাইয়ে দিয়েছিলেন।উফফ(দীর্ঘ নিঃস্বাস ছেড়ে)😥
আশিকঃ এভাবে রেগে থাকার কি আছে?দেখেছো সবার অবস্থা কি রকম হয়ে গেছিলো?😥
মুনঃ সবাই কে সারপ্রাইজ দিবো বলো।😂
মিলিঃ কি সারপ্রাইজ ম্যা’ম?😵
মুনঃ আজকে ডিলটা পাওয়া উপলক্ষে সবাই আগামী কাল যে যার মতো ঘুরবে। শুধু মাত্র কালকের জন্য। 😐
শফিকঃ দারুণ আইডিয়া ম্যা’ম।😂
মুনঃ কিন্তু বিকাল ৪ টার মধ্যে সবাই কে ফিরতে হবে।😡
.
সবাই আনন্দে আত্মহারা। কারন আজ নিজেরা একা একা ঘোরবার জন্য পারমিশন পেলো। সবার সাথে ঘুরতে গেলে তো কোন রোমাঞ্চ করতে পারে না।নিজের প্রেমিকার সাথে মন খুলে কথাও বলতে পারে না।তাই এইটা ছিলো তাদের জন্য বিশাল সুযোগ।
আশিক মুনের প্রেমের স্টোরি আরো গভীর হতে লাগলো। দীর্ঘ বছর অপেক্ষা করার ফল হচ্ছে এটা। কথায় আছে না, ধৈর্যের ফল মিষ্টি হয়। তেমনি এটাও। কতো বছর অপেক্ষার পর আজ দুজনে এক হয়েছে।কোউ আর  তাদের আলাদা করতে পারবে না। যতদিন প্রাণ আছে, ততদিন একসাথে একত্রে বাঁচবে।ভালোবাসা দিয়ে পরিপূর্ণ করবে তাদের আগামী দিনগুলো।
 মুন আশিকের কাঁধে মাথা রেখে সমুদ্রের স্রোত দেখতে লাগলো। পরম আদরে আগলিয়ে আছে আশিককে। যেন ছেড়ে দিলেই হারিয়ে ফেলবে।
মুন আর হারাতে দিবে না। কখনোই না।শুধু ভালোবেসে যাবে সারাজীবন একসাথে।
.
মুনঃ আশিক.....
আশিকঃ হুম বলো।
মুনঃ চলো না বিয়ে করে ফেলি।😊
আশিকঃ কিহহ।😲আজকেই বিয়ে? অসম্ভব।
মুনঃ অসম্ভব কেন? চলো না।😁
আশিকঃ আমার জানের মনে হয় আর সহ্য হচ্ছে না।😂😂
মুনঃ না।তোমাকে আমার করে পেতে চাই।😍
আশিকঃ সময় আসুক। আপনাআপনি পেয়ে যাবে।
মুনঃ যদি কেউ নিয়ে যায়।😰😰
আশিকঃ যাবে না। আমি শুধু তোমার। তোমার থেকে কখনো দুরে  সরে যাবো না।😍
মুনঃ সত্যি তো যাবে না?😥
আশিকঃ না গো কখনো যাবো না।প্রমিজ😍।
মুনঃ হু। কবে বিয়ে করবে?😕
আশিকঃ কেবল তো প্রেম শুরু। কয়েকদিন প্রেম করে নেয়।তারপর ভাববো।😂
মুনঃ কি বললে? প্রেম করার শখ তাই না। দাঁড়াও দেখাচ্ছি মজা।😬
(আশিক কে কিল-ঘুষি মারতে লাগলো👋👊।)
আশিকঃ কি করছো?লাগছে তো।😶
মুনঃ লাগুক। প্রেম করবি বল?😬
আশিকঃ আমি তো আমার এই লক্ষী জানুর সাথে করবো।😍😍
মুনঃ না হবে না। তোকে বিয়ে করতে হবে।😬😡
আশিকঃ করবো তো।রাগো কেন?😒
মুনঃ আগে বল কবে করবি😠।না হলে কিন্তু...
আশিকঃ যেদিন মামা-মামী আমাদের মেনে নিবে সেদিন।😕
মুনঃ যদি না মানে?😶
আশিকঃ তাহলে তাদের বিরুদ্ধে কিছু করবো😭 না।
মুনঃ কেন করবি না?তুই না আমায় ভালোবাসিস😦।
আশিকঃ হুম বাসি। তবে তোমার বাবা-মাকে কষ্ট দিয়ে তোমাকে বিয়ে করলে কখনো সুখী হতে পারবো না।😩
মুনঃ যদি বাবা-মা রাজি থাকে তাহলে বিয়ে করবি তো?😵
আশিকঃ হুম করবো।😃
মুনঃ যদি এক্ষনি বলে তারা রাজি।তাহলেও এক্ষুনি করতে হবে☺।
আশিকঃ না না।অসম্ভব।😦আজকে.. না আজকে না।
মুনঃ কি বললি? বিয়ে করবি না? তোকে তো আজ...(গলা চাপিয়ে ধরে)😠😠😠
আশিকঃ করবো করবো।এক্ষুনি করবো।কিন্তু রাজি হবে কি?😉
মুনঃ দেখাচ্ছি রাজি কিনা?😠
.
মুন আশিককে ছেড়ে দিয়ে ভিডিও কলে ফোন করলো মিসেস শাহানার (মুনের মা) কাছে।ফোন রিসিভ করে মুনের সাথে কথা বলতে লাগলো।
.
মুনঃ আম্মু কেমন আছো?😃
মিসেস শাহানাঃ ভালো তুই কেমন আছিস?☺
মুনঃ ভালো।অনেক ভালো।😃
মিসেস শাহানাঃ ব্যপার কি?(মুচকি হেসে)😄
মুনঃ কিছু না। তোমার জামাইয়ের সাথে কথা বলো😄।
আশিকঃ কি হচ্ছে কি?😠😟😟
মুনঃ লজ্জা পেতে হবে না। নাও কথা বলো।😂
আশিকঃ কেমন আছো মামি?😐
মিসেস শাহানাঃ ভালো।তুই কেমন আছিস?😃
আশিকঃ ভালো মামি। বাসার সবাই কেমন আছে।😅
মিসেস শাহানাঃ হ্যাঁ সবাই ভালোই আছে।তা জামাই কেমন সময় কাটছে আমার মেয়ের সাথে।😂😂
আশিকঃ মামি তুমিও শুরু করলা।😒😰(লজ্জা পেয়ে)
মিসরে শাহানাঃ আমার মেয়ের সাথে প্রেম করছিস আর এখন লজ্জা পাওয়া হচ্ছে তাই না।😂
আশিকঃ তারমানে তুমি...😧
মিসেস শাহানাঃ সব জানি আগে থেকেই।শুধু তোর অপেক্ষায় ছিলাম।এখন তে আর কোম সমস্যাই রইলো না।এবার বিয়েটা দিয়েই দেই তোদের।
আশিকঃ কিন্তু মামা।😳
মিসেস শাহানাঃ সেও যানে।তাই তো তোদের কক্সবাজারে পাঠিয়ে দিলো।😂
মুনঃ অনেক কথা বলেছো। এবার আমার একটা কথায় উত্তর দাও।😠
মিসেস শাহানাঃ কি কথা বল।😦
মুনঃ আমি চাইছি যে..(লজ্জা পাচ্ছি)😨😩
মিসেস শাহানাঃ কি চাইছিস?😲
মুনঃ আমি আর আশিক..😄
মিসেস শাহানাঃ হ্যাঁ বল।লজ্জা পাওয়ার কি আছে😱।
মুনঃ মানে, আজকেই বিয়ে করবো।😰😰
মিশুঃ তা তো হবে না আপু।একা একা বিয়ে করা যাবে না।😂😂
মুনঃ কি বললি? তোর কথা মানবো কেন রে?😠😠
মিশুঃ কারণ তোমাদের বিয়ে আমরাই ব্যবস্থা করবো।তার আগে বিয়ে করলে ১৪০ ধারা জারি করা হবে।কি বলো বড় মা।😂😂
মিসেস শাহানাঃ একদম ঠিক বলেছিস।😀
মুনঃ মা তুমিও।😢
মিসেস শাহানাঃ হ্যাঁ। তোরা একা একা বিয়ে করতে পারবি না। আমরা ধুমধাম করে বিয়ে দিবো😁☺।
মুনঃ কিন্তু মা..😩
মিসেস শাহানাঃ কোন কিন্তু নয়।😡
আশিকঃ হ্যাঁ মামি ঠিক বলেছো।😂
মুনঃ তোকে তো আজ আমি মেরেই ফেলবো।আম্মু ফোন রাখো।(আশিককে কিল-ঘুষি মারতে লাগলো)👊👋
আশিকঃ এই কি করো।লাগছে তো।😢
মুনঃ আমার সাথে প্রেম করার খুব শখ তাই না। তোকে মেটাচ্ছি প্রেমের শখ।😬
.
মুন আশিকের আরো কাছে আসতেই জরিয়ে ধরলো আশিক। মুন আশিককে মারবার জন্য চেষ্টা করতে লাগলো। অনেক ক্ষেপে আছে আশিকের উপর। মুনের মধ্যে উত্তেজনা কাজ করতেছে।কিন্তু আশিক মুনকে নিজের সাথে মিশিয়ে ফেললো।আশিকের চোখের দিকে তাকাতেই মুন থেমে গেলো।সব রাগ নিমিষেই উধাও হয়ে গেলো।আশিককে মারবার জন্য গিয়ে আশিকের মায়ায় পড়ে গেলো। আশিককে জরিয়ে ধরলো। যেন নিজের প্রতি কন্ট্রোল হারিয়ে ফেললো। আশিককে আষ্টেপৃষ্টে জড়িয়ে রইলো।
 বিপদ বাড়তে পারে ভেবেই আশিক মুন কে ছেড়ে দিলো।মুনের তো কোন লজ্জা নেই। তাই নিজেকেই কন্ট্রোল রাখতে হবে।
.
মুনঃ কি হলো?😲
আশিকঃ কি করছো।ছাড়ো।😢
মুনঃ উহু।😍
আশিকঃ আশেপাশে তাকিয়ে দেখো।সবাই আমাদের দিকে তাকিয়ে আছে। 😦
মুনঃ তো?আমি কি করবো?😳
আশিকঃ মানে? এখন যদি কিছু হয়ে যায় লজ্জায় তো মুখ দেখাতে পারবো না কাউকে।😧😧
মুনঃ কাউকে দেখার কি দরকার। শুধু আমাকে দেখাবা।😂
আশিকঃ ধুর ছাড়ো।(ধাক্কা দিয়ে)😡
.
মুন ধাক্কা না সইতে পেরে নিজের উপর ব্যালেন্স হারিয়ে ফেললো।যার ফলে নিচে পড়ে যায়।
মুনঃ তুমি আমাকে ধাক্কা দিতে পারলে?।(আশিকের উপর মন খারাপ  করে)
আশিকঃ সরি।আমি বুঝতে পারিনি।😢
মুনঃ এই তোমার ভালোবাসা??😢
আশিকঃ সরি জানু।আমি এমনটা করতে চাই নি😩।
মুনঃ আমি জানি তো।তুমি কতটা ভালোবাসো😢
.।
মন খারাপ করে চলে যেতে লাগলো।আশিক তো শুধু একটু ছাড়া পেতে মুনকে সরিয়ে দিলো।কিন্তু এমনভাবে মুনকে কষ্ট দিবে তা বুঝতে পারেনি সে। মুনের মান ভাঙ্গাতে ব্যস্ত হয়ে পড়লো আশিক। মুনকে ছাড়া যে চলা অসম্ভব হয়ে পড়েছে আশিকের।😢
আশিকঃ প্লিজ মুন আমার কথা টা বুঝতে চেষ্টা করো।আমি শুধু একটু সরিয়ে দিতে চেয়েছিলাম।😦😦
মুনঃ যা বোঝার বুঝে গেছি। থাকবো না আর তোমার কাছে।😢
আশিকঃ প্লিজ জান। একটু বুঝো আমাকে।😞
মুনঃ.....
কোন কথা না বলে দ্রুত চলতে লাগলো। আশিক কোন রকম ভাবে মুনের অভিমান ভাঙ্গতে পারছে না। এভাবে পারবে না বুঝতে পারছে সে।কিন্তু কি ভাবে ভাঙ্গাবে সেই উপায় তার মাথায় কাজ করছে না। অনেক চিন্তা করতে লাগলো।মাথা কাজ করছে না ওর।এর আগে তো কখনো এমন অভিমান করে নি।😢
.
আশিকঃ মুন একটু থামো না। এতো দ্রুত যাওয়ার কি আছে।😢😢
মুনঃ.....
আশিকঃ ঐ আফিয়ার আম্মু কথা বলো না কেন? এভাবে কেউ দৌড়াই?😢
মুনের থেকে কোন সাড়া না পেয়ে আশিক নিশ্চুপ হয়ে গেলো।এখন কি বা করবে? যা যা মনে হয়েছিলো সব বলে দিয়েছি। তবুও অভিমান ভাঙ্গতে ব্যর্থ।😢
আশিকঃ আচ্ছা কথা বলতে হবে না।আমি আর ডিস্টার্ব করবো না।😢😢

মুন চুপ করে শুনে আবারো চলতে লাগলো। এবার আশিক মুনের পিছনে না গিয়ে দাঁড়িয়ে রইলো।প্রচন্ড রাগ হতে লাগলো মুনের উপর😠😬😠।সাধারণ একটা বিষয় নিয়ে এতো রাগ করার কি আছে সে বুঝতে পারলো না।
মুন কোন সাড়া শব্দ না পেয়ে পিছনে তাকিয়ে দেখলো আশিক সত্যি ওর পিছনে আসে নি। দুরে দাঁড়িয়ে মাথা নিচু করে আছে।মুন আর অভিমান করে থাকতে পারলো না। দৌড়ে গিয়ে আশিককে জরিয়ে ধরলো।আশিক অবাক হয়ে দেখলো মুন কান্না ভরা চোখে জরিয়ে আছে।😢চোখের কোনায় জল খেলা করছে। এর অর্থ বুঝতে পারলো না ......
.
.
.
.
.
.
.
To be continue ..

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

0 মন্তব্যসমূহ