মামাতো বোন । পর্ব- ১৬


মামাতো বোন
পর্ব- ১৬

মুন দেখা মাত্র চলে গেলো আশিকের কাছে।গিয়ে দেখে আশিকের চোখ দিয়ে জল ঝড়ছে😭।মুনের বুঝে গেলো অজান্তে কতবড় ভুল করে ফেলছে😩।কতবড় অপরাধ করছে।না জানি আশিক ক্ষমা করে দিতে পারবে কি না😧😧😞।মুন অবাক হয়ে গেলো আশিকের সামনে অনেকগুলো সিগারেট প্যাকেট পড়ে আছে🚬। এটা দেখে মুনের চোখ দিয়ে পানি বেড় হয়ে গেলো😭। এর আগে কখনো সিগারেটের আশপাশে আশিককে দেখে নি।নিশ্চয় কষ্টের পরিমাণ বেশি না হলে হঠাৎ করে🚬 সিগারেট কারো আঙ্গুলের মধ্যে থাকবে না।
.
.
মুনঃ আশিক।(ভাঙ্গা ভাঙ্গা কণ্ঠে)😭
.
আশিক সামনে তাকিয়ে দেখলো মুন দাঁড়িয়ে আছে।তাড়াহুড়ো করে চোখ মুছে ফেললো।আশিকের থেকে কোন রেসপন্স না পেয়ে আবারো বললো,
মুনঃ কথা বলবি না আমার সাথে?😒
আশিকঃ আমি অপরিচিত কারো সাথে কথা বলি না।(কঠোর স্বরে বললো)😞
মুনঃ আমি অপরিচিত?(কষ্টে দুচোখ থেকে জল বেড়িয়ে গেলো)😭😭
আশিকঃ হ্যাঁ তাই।😒
মুনঃ আমি বুঝতে পারিনি প্লিজ ক্ষমা করে দে😭।
আশিকঃ হাহা আপনি কেন ক্ষমা চাইছেন?আমাকে তো ক্ষমা চাওয়া উচিত।একজন চরিত্রহীনের কাছে ক্ষমা চাওয়াটা কি আপনার মানায়?😞
মুনঃ প্লিজ আশিক এভাবে বলিস না?খুব কষ্ট হয়😭।
আশিকঃ কষ্ট?আবার আপনার?হাউ ফানি!!☺😃😆
মুনঃ কেন? আমাকে কি মানুষ বলে মনে হয় না? নাকি আমার মধ্যে কোন অনূভুতি নেই? জানিস কতোটা কষ্ট হয় আমার?😭😭
আশিকঃ না।আর জানতেও চাই না।একজন বাজে ছেলের এসব জেনে কোন কাজ নেই।😒

কথা টা বলা মাত্রই ওখান থেকে চলে যেতে লাগলো।পিছন পিছন মুনও আসছে। মুন অনেক ডাকাডাকি করছে আশিককে। সেদিকে খেয়াল না করে চলছেই।রাগে  জোড়ে জোড়ে হাঁটতে লাগলো। একটি বার কি হয়েছে সেটা না জেনেই কতোবড় অপবাদ দিলো মুন।মুনের থেকে এমনটা আশা করে নি সে?😩

মুনঃ আশিক একবার আমার কথাটা তো শুনবি?প্লিজ থাম।😰
কোন কথা না বলে আশিক গতি বাড়াতে লাগলো।
মুনঃ প্লিজ থাম।আমি আর পারছি না। প্লিজ থাম না একটু।😨😨
আশিক কোন রেসপন্স দিচ্ছে না।মুনের কোন কথায় সে কানে নিচ্ছে না।কোথায় চলছে সে দিকে কারো খেয়ালই নেই।😞

মুনঃ আউচ....😭😭
আশিক মুনের এমন বিকৃতি কণ্ঠ শুনে পিছনে তাকালো।দেখলো মুন নিচে পড়ে আছে।দৌড়ে মুনের কাছে গেলো।
আশিকঃ কি হলো আপনার?পড়ে গেলেন কিভাবে😳?একটু দেখে চলবেন তো।(অপ্রস্তুত হয়ে)
আশিককে কাছে পেয়ে মুন জরিয়ে ধরলো।আশিক হতভম্ব হয়ে গেলো।😵
মুনঃ প্লিজ আশিক আমাকে ক্ষমা করে দে।আমি না বুঝে এসব বলেছি।প্লিজ আমার উপর রেগে থাকিস না।তোকে ছাড়া আমি বাঁচবো না রে।প্লিজ আমাকে ক্ষমা করে দে।(কান্না করতে করতে)।😭😭
আশিকঃ কি করছেন? ছাড়ুন।একজন চরিত্রহীন কে জড়িয়ে আছেন লোকে দেখলে আপনাকেও খারাপ ভাববে।আর আমিও কিছু করে বসতে পারি।😩
মুনঃ আমাকে ক্ষমা করে দে না।আর কখনো এমন হবে না।প্লিজ। (শক্ত করে জড়িয়ে ধরে)😒😞
আশিকঃ এই কি হচ্ছে। ছাড়ুন।জড়িয়ে আছেন কেন? ছাড়ুন বলছি।😡
মুনঃ আগে বল ক্ষমা করেছি।😩
আশিকঃ হ্যাঁ হ্যাঁ করেছি।এবার ছাড়ুন।😨
মুনঃ না।তুই ক্ষমা করিস নি।😭
আশিকঃ বলছি তো ক্ষমা করেছি। প্লিজ ছাড়ুন।আমাদের এই অবস্থায় দেখলে সবাই খারাপ ভাববে।(স্বাভাবিক ভাবে)😞
মুনঃ সত্যি ক্ষমা করেছিস?😞
আশিকঃ সত্যি সত্যি সত্যি। তিন সত্যি এবার ছাড়ুন।😩
মুনঃ তুই কোথাও যাবি না তো?😩
আশিকঃ আরে বাবা কোথাও যাবো না।😞 এবার তো ছেড়ে দেন।

মুন আশিককে ছেড়ে দিয়ে আশিকের মাথা টেনে নিজের কাছে নিয়ে আসলো।নিমিশেই আশিকের ঠোঁট জোড়া নিজের💋 ঠোঁটের সাথে মিশিয়ে দিলো। আশিক যেন একটা ঘোড়ের মধ্যে ঢুকে পড়লো।অবাকই হয়েছে আশিক😱।কি হচ্ছে সেটা বুঝতে পারছে আশিক।হঠাৎ করে এতোটা কাছে টেনে নিবে সেটা ধারণার মধ্যে নেই তার। মেয়েদের বিভিন্ন সময় বিভিন্ন রকম রূপ ধারণ করে নেই। সেটা বোঝা সহজে কারো পক্ষে সম্ভব হয়ে উঠে না। খানিকটা সময় এভাবেই ছিলো।মুন আশিককে ছেড়ে দিতেই আশিক হাঁপাতে লাগলো। মুনের দিকে রাগি ভাবে তাকিয়ে কঠোর গলায় বলতে লাগলো,
আশিকঃ এটা কি হলো?😬
মুনঃ লিপ কিস।হিহি😄😄
আশিকঃ সেটা তো বুঝতেই পারছি।কিন্তু আমাকে কেন?😠
মুনঃ তুই আমাকে কষ্ট দিলি কেন?😩
আশিকঃ আপনি ওভাবে চলে আসতে বললেন দেখেই তো আসলাম।এতে আমার দোষ কোথায়😢?
মুনঃ আমি বললেই আসতে হবে?😩
আশিকঃ হুম।আপনি আমার বস।আপনার কথা মানা আমার দায়িত্ব।😒
মুনঃ বল আমাকে ছেড়ে আর কোথাও যাবি না।(জড়িয়ে ধরে)😢
আশিকঃ আপনি তো বলেছেন আমার মুখ দেখতে চাননা তাহলে আমি গেলে আপনার কি?😩
মুনঃ আমি তো রেগে বলেছিলাম।তোকে এমন অবস্থায় পাবো ভাবতে পারি নি।তাই রেগে বলে দিয়েছি।প্লিজ মাফ করে দে।😰😩
আশিকঃ হু।এবার উঠা যাক।ভোর হতে চললো।😒
মুনঃ না।এখানে চুপ করে বোস।😤
আশিকঃ কেন?😥
মুনঃ (কিছুক্ষণ চুপ থেকে) তুই কি কিছুই বুঝতে পারিস না?😢
আশিকঃ কি বুঝবো?😵
মুনঃ আমি তোকে কতোটা ভালোবাসি?💑
আশিকঃ আপনি আবার আমাকে?😃
মুনঃ হুম তোকেই।অনেক ভালোবাসি রে।প্লিজ আমাকে ছেড়ে যাস না।(কান্না করতে করতে)😭😭😭
আশিকঃ কি করছেন।ছাড়ুন😦
। কিন্তু আপনি একটা চরিত্রহীন ছেলেকে কেন ভালোবাসলেন?😲😱
মুনঃ প্লিজ আশিক?এমনভাবে বলিস না।আমি তো ক্ষমা চেয়েছি। আমাকে কি ক্ষমা করা যায় না?😞একটু ভালোবাসা যায় না?💟
আশিকঃ কিন্তু আমার লাভ?😕
মুনঃ আমার সবই তো তোর।😍
আশিকঃ কি কি?😐
মুনঃ দেখতে চাস।(আশিকের দিকে এগিয়ে😄)
আশিকঃ না না।বুঝে গেছি।😳
মুনঃ বাসবি তো আমায় ভালো? প্লিজ আশিক একটা বার বলনা আমায়, ভালোবাসি।💘
আশিকঃ কিন্তু আমি তো আপনাকে ভালোবাসি না😕।
মুনঃ কি বললি?(গলা চাপিয়ে ধরে)😠
আশিকঃ না না।কিছু বলিনি😞।
মুনঃ বল ভালোবাসি।😠
আশিকঃ ভালোবাসি ভালোবাসি।এবার তো ছেড়ে দেন?😎
মুনঃ হুম।😘
আশিকঃ আপনি কি জোড় করে ভালোবাসা আদায় করবেন নাকি?😲
মুনঃ দরকার হয় তাই করবো।তবুও অন্য কারো হতে দিবো না।😠
আশিকঃ যদি চুরি করে নেয়।😞
মুনঃ তাহলে তোকে খুন করবো।আমিও মরবো😭😬।
আশিকঃ এতো ভালোবাসেন আমায়?😱😱
মুনঃ হুম।অনেক অনেক ভালোবাসি।😍😍😍
আশিকঃ কিন্তু আমি তো অনাথ।😓 না আছে বাড়ি-গাড়ি, 🏣🚗না আছে টাকা💵।কেন ভালোবাসলেন😩
মুনঃ তোকে ভালোবাসতে টাকা বাড়ি-গাড়ি লাগবে না। আর হ্যাঁ তোকে আজকে থেকে নয়।সেই ছোট থেকেই ভালোবাসি।তোর সাথে সব সময় থাকতাম যাতে তোকে আমি নিজের করে পাই।তোকে সবসময় আগলিয়ে রাখতাম,যেন তুই আমাকে ভালোবাসিস।তোর সব কিছুই আমি করে দিতাম, যাতে অন্য কেউ যেন তোর ভালোবাসার সুযোগ না পায়। ফুফু আমাকে তোর বউ করতে চাইতো। জানিস তখন থেকে আমি তোর বউ ভাবতে শুরু করেছি।তুই বলতি না তোর বউ আমার মতো হবে,একটা কিউট মেয়ে হবে।ওর নাম রাখবি আফিয়া। আমি তোর সেই ইচ্ছে গুলো পুরন করতে চাই।দিবি কি আমায় তোর ইচ্ছে পুরন করার সাথি।বানাবি কি আমায় তোর আফিয়ার আম্মু।বলনা তুই আমাকে ভালোবাসি।প্লিজ একটি বার বল।দেখবি তোকে আর কোন কষ্ট পেতে হবে না।😭😭

মুনের কথা একনাগাড়ে আশিক শুনেই যাচ্ছে। মুন ওকে এতো ভালোবাসে তার জানা ছিলো না।ছোট থেকেই যে মুনও তাকে ভালোবাসে আজ তা জানতে পারে আশিক।সত্যি আজ আশিকের অসংখ্য ভালোলাগা কাজ করছে☺।ছোট হতে যাকে ভালোবাসে তাকে পেতে চলেছে সে।
আনন্দে আত্মহারা হয়ে গেছে।মুন আশিকের থেকে কোন রেসপন্স না পেয়ে কাঁদতে লাগলো😢।ছোট থেকে যাকে ভালোবাসে সে তাকে একটুও ভালোবাসে না এইভেবে😭।তার মানে আশিকের মনে এতোটুকুও অনুভূতি আনতে পারেনি।আজ মুন ব্যর্থ।এতো বছরের চেষ্টা আজ ব্যর্থতায় পরিনতি হলো।😭😭

মুনঃ সত্যি কি তুই আমাকে ভালোবাসিস না?(করুন কণ্ঠে)😩
আশিকঃযদি বলি ভালোবাসি তা তো অনেক কম হবে।শুধু ভালোবাসি না।অনেক অনেক ভালোবাসি💙। হৃদয়ে প্রতিটি স্পন্দনে তুমি রয়েছে।💖সেই পিচ্চি বেলা থেকে তোমার যায়গা রয়েছে এই বুকে💓।শুধু তুমিই আমার বিশাল হৃদয়ের💝 মালিকানা। যখন বুঝতাম ভালোবাসার মানে কি ঠিক তখন থেকে তোমাকে ভালোবাসি, তখন থেকে বুঝেছি আমার হৃদয়ে শুধু তুমিই বসবাস করো।শুধু তুমিই।যখন থেকে বুঝেছি আমার একটা সঙ্গী দরকার তখন থেকেই তোমায় আমার জীবনসঙ্গী মেনে নিয়েছিলাম।হাত দুটো ধরেছিলাম সারাজীবন একসাথে চলার জন্য।একসাথে বাঁচার জন্য তোমাকে নিয়ে স্বপ্ন বুনেছিলাম। অনেক ভালোবাসি গো তোমায়।অনেক অনেক বেশি ভালোবাসি। তুমি কি হবে আমার আফিয়ার আম্মু,সুযোগ কি দিবে আমায় আফিয়ার আব্বু বানাতে।হবে কি আমার আজীবন সহধর্মিণী হতে।💞💞
মুনঃ হুম হবো।😢
আশিককে জরিয়ে ধরে বললো মুন।চোখ দিয়ে অঝের ধারায় জল পরছে।সেটা কষ্টের জন্য নয়, সুখে কান্না।😭 কতো বছর পর আজ আশিককে নিজের করে নিতে পারলো সেই সুখের কান্না😍😭।তার্য চেষ্টা ব্যর্থতার পরিচয় দেয় নি, সেই সুখের😭 কান্না।হারিয়ে যাওয়া প্রিয় মানুষকে খুজে পাওয়ায় সুখের কান্না😭। আজ মুন নিজেকে বাঁধা দিচ্ছে না।দিবে না।ঝড়ুক না কতক্ষণ ঝরতে থাকে। এর পর থেকে সেই সুযোগ তো আর পাবে না।দুজন দুজনে পরম আদরে ভালোবেসে যাবে। কোন কষ্টই থাকবে না আর।
.
.
দুজনেই সমুদ্রের তীরে বসে আছে।মুন আশিকের কাঁধে মাথা রেখে আছে।আজ থেকে তাদের মধ্যে আর কোন বাঁধা থাকলো না।ভোর হতে চললো।আজকে পুরোনো দিনে চলে গেলো মুন।আশিককে নিয়ে রোজ সূর্যোদয় উপভোগ করতো।আজকেও করছে।কিন্তু সেদিনের মুহূর্ত ছিল আজকের থেকে আলাদা।সেদিন ছিলো ফুফাতো-মামাতো ভাই বোনের সম্পর্ক।কিন্তু আজ অন্য রুপ নিয়েছে।সেই সম্পর্ক ভেঙে নতুন সম্পর্ক গড়ে উঠেছে। তা হলো ভালোবাসার সম্পর্ক।কিছু দিন পর পুনরায় পরিবর্তন হয়ে সেটি দাঁড়াবে স্বামী-স্ত্রীর সম্পর্ক।
আশিকের কাঁধে মাথা রেখে সূর্যোদয় উপভোগ করতে অন্য রকম অনুভূতি হচ্ছে। এর আগে এমনটা হয়নি মুনের।

মুনঃ তুই আমায় ভালোবাসিস তো?😒
মুনেট এমন কথায় কিছুটা ভ্যাবাচেকা খেয়ে যায় আশিক।
আশিকঃ হুম অনেক ভালোবাসি।😍
মুনঃ ছোট থেকেই তাই না?😒
আশিকঃ হুম।
মুনঃ তাহলে একবারো জানালি না কেন😠?এতো বছর তোর মুখে তিনটি শব্দ শোনার জন্য কতোটা ব্যাকুল হয়ে ছিলাম জানিস।😠
আশিকঃ বলতামই তো। কিন্তু সাহস হয়ে ওঠে নি।😒😒
মুনঃ কেন?😠
আশিকঃ যদি আপনি আমাকে ছেড়ে যান।আর যদি আমার সাথে না মিশতেন তাই।😞
মুনঃ তখন কি করতাম জানি না।তবে আজ থেকে তোর সাথে কোন কথা নাই। 😠😬
আশিকঃ কেন? আমি আবার কি বললাম।😱😰
মুনঃ কি বললি মানে? সব কিছুই বলেছিস।😠😬
আশিকঃ কি?😱
মুনঃ আমাকে কি বলে ডাকতেছিস?😬
আশিকঃ মানে?😵
মুনঃ আমি তোর গফ।এখন থেকে আমাকে তুমি করে বলবি।😠
আশিকঃ কিন্তু...😵
মুনঃ চুপ। আমি যা বললাম তাই।😠
আশিকঃ আর আপনি?😒
মুনঃ আমি কি?😬
আশিকঃ এখনো তুই করে বলবেন?😩
মুনঃ হু।তুই আপনি বললে আমিও তুই করেই বলবো।😠
আশিকঃ এখন থেকে তুমি করেই বলবো কেমন😎।
মুনঃ হুম জানু।উম্ম্ম্ম্ম্ম্ম্ম্ম্মাহ।😘😘😘
আশিকঃ এটা কি হলো?😦
মুনঃ আমার বফের সাথে কি করবো, না করবো তাতে তোমার কি?😄
(মুচকি হেসে।যে হাসির জন্য আশিক পাগল হয়ে যায় সেই হাসি)
আশিকঃ আমার কি তাই না।দাঁড়াও। 😄উম্ম্ম্ম্ম্ম্ম্ম্ম্ম্ম্ম্ম্ম্ম্ম্ম্মাহ।😘😘😘
মুনের প্রতিউত্তর দিলো আশিক। মুন অবশ্য অবাকই হলো।এই প্রথম আশিক কিস করলো।এর আগে মুনই অনেকবার দিয়েছিলো।আশিক কখনো দেয় নি।
.
,সকালে সুর্যের আলোতে দুজনে ফিরতে লাগলো রিসোর্টের উদ্দেশ্য। সামনে শফিক আর মিলিকে দেখতে পায় আশিকের ব্যাগ নিয়ে দাড়িয়ে আছে।মুন আশিকের দিকে রাগি দৃষ্টিতে😠😠😠😠😠 তাকিয়ে রইল.....
.
.
.
.
.
To be continue....

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

0 মন্তব্যসমূহ