মামাতো বোন । পর্ব--১৩


মামাতো বোন
পর্ব--১৩

এ-ই কি সেই মুন? নাকি মুনের রূপধারী কেউ এসেছে☺।মুনকে যত দেখছি তত মুগ্ধ হচ্ছি।

পুরো পথ আশিক ইতস্তত বোধ করতে লাগলো।😦 সবার সামনে মুনের পাশে বসে আছে সাথে মুনের মাথা আশিকের কাঁধে আছে😯।ভালোলাগছিলো না তা না।তবে সবার সামনে এটা এক্সপেক্ট করেনি😣। দেখতে দেখতে কক্সবাজার পৌঁছালো তারা। ক্লান্ত থাকায় সেদিন আর বাইরে যেতে পারলো না।রিসোর্টে গিয়ে পৌছালো তারা। রিসিপশনের কাছে থেকে🔑 চাবি নিয়ে  যে যার রুমে গেলো। আগেই বুকিং করা ছিলো।তাই নতুন করে খুঁজতে হয় নি। প্রযুক্তির🌐 দুনিয়া বলে কথা। কিছুদিন পর হয় তো কষ্ট নামক অদৃশ্য বস্তু টা থাকবে না।😢
আশিকদের রুমটা ছিলো মুনের রুমের পাশেই।তারা দুই তালায় অবস্থান করলো।আর একটু উপরে নিলে ভালো হতো। তবে এখান থেকে বেশ দূর পর্যন্ত দেখা যাচ্ছে। সন্ধ্যার পর সমুদ্রের স্রোত ভালোই লাগে। আর যদি শুয়ে দেখা যায় তাহলে আশিকের মতো অলসদের তো কোন কথায় নেই😂😂😂। রাতে ডিনার করে সবাই ঘুমিয়ে পরলো।নতুন জায়গাতে একটু কমবেশি সমস্যা হচ্ছে সবারই।😢
.
.
সকালে বেলার🌄 সূর্য উদয় দেখতে মিস করতে চাইলো না মুন। যদি প্রিয় মানুষটা সাথে থাকে আর এমন একটা পরিবেশ থাকলে তো মিস দেওয়ার কোন প্রশ্ন-ই উঠে না। 😃আশিককে ডেকে নিয়ে গেলো বাইরে। শীত বলতে তেমন একটা নেই। তবুও একটু আধটু ঠান্ডা ঠিকই আছে। এই সকাল বেলা মুনের খালি পায়ে হাঁটার ইচ্ছে জাগলো। দুজনে হাঁটতে লাগলো নিরবতার সাথে। কারো মুখে কোন কথাই নেই। মুন চেয়ে প্রাকৃতিক দৃশ্য উপভোগ করতে লাগলো। আজকে মুনের প্রথম নয়৷ অনেকবার এসেছে সমুদ্র সৈকত দেখতে।কিন্তু এবার আলাদা।প্রিয় মানুষের সাথে এমন সুন্দর মুহূর্ত উপভোগ করার মজাই আলাদা☺। যা মুন বুঝতে পারছে। আশিক চুপচাপ হেটেই চলেছে। কোন কথা বলার মুডে নেই এখন😩। শুধু ভাবছে এখানে কি ঠিক অবস্থায় থাকতে পারবে নাকি কোন সমস্যায় জরিয়ে পরবে। তখন যদি মিটমাট করে যেতো তাহলে হয়তো এমন হতো না😢😰।আর এ-শহর ছাড়তেও হতো না। অবশ্য ভালোও হলো শহর ছেড়ে গিয়ে☺। না হলে কি এতো সুন্দর মুহূর্ত উপভোগ করতে পারতো মুনের পাশে? 😊
.
মুনঃ এই আশিক?
আশিকঃ....
মুনঃ ঐ আশিক?(ধাক্কা দিয়ে)😧
আশিকঃ হ্যাঁ কি? কিছু বললেন?😩
মুনঃ মানে? 😲এতোক্ষণ বকবক করলাম কিছুই বুঝিস নি?😕
আশিকঃ কই না তো? কি বললেন আবার বলেন?😨
মুনঃ রেগে কিছু বলতে পারছি না😠😠। ইচ্ছে করছে সবার সামনে থাপ্পড়িয়ে দাঁত ফেলে দিই।😠
আশিকঃ সরি।বুঝতে পারিনি😩😢।(মাথা নিচু করে। জানি এখন তর্কে জড়ানো উচিৎ হবে না।মুনের সাথে কথায় পারবো না। আবার ওর চোখের দিকে তাকিয়ে বুঝতে পারছি আমার উপর কতোটা রেগে আছে)😢
মুনঃ চল।😠
আশিকঃ কোথায়?😩
মুনঃ চুপ। রিসোর্টে যাবো।তোর সাথে কথা বলার থেকে ঐ 🐕কুকুর সাথে কথা বললেই লাভ হতো। অন্তত কিছু বুঝতো।😠
আশিকঃ সরি আসলে...😩
মুনঃ থাক আর বাহানা করার দরকার নাই।
আশিকঃ হু।😰
.
আবারও নিরবতার সহিত চলে গেলো রিসোর্টে।মুন যতটা রেগে আছে সেই রাগ ভাঙ্গানোর কোন উপায় যানা নেই আশিকের। তাই কথা বলতে কি না কি বলে ফেলে,আবার মুন ওর উপর দিয়ে শুনামি বইয়ে দিতে পারে।
ফ্রেশ হয়ে ব্রেকফাস্ট করে সবাই ঘুরতে বের হলো একসাথে।নতুন জায়গা সবাই ঘুরতে ব্যস্ত হয়ে পরলো।যে যার সাথে ইচ্ছে তার সাথে ঘুরছে।এতে কোন বাধা-নিষেধ নেই। এখন নিজেদের ভালো বুঝার জন্য নিজেরাই আছে।আশিক পিছনে পিছনে আসছে।আর আশপাশে তাকাচ্ছে কেউ চিনতে পারলো কি না। কতোটা বড় সমস্যার মধ্যে সে আছে তা ভাবতে ভাবতে একটু একটু এগিয়ে যেতে লাগলো। 😢

মুনঃ কি হইছে তোর? তখন থেকে দেখলাম কোন কিছু নিয়ে ভাবছিস।আর ভয়ও পাচ্ছিস?😱
আশিকঃ ক..কই না তো? ভয় পাবো কেন?😰
মুনঃ আমার মনে হচ্ছে।কোন সমস্যা থাকলে বলতে পারিস।আমি সল্ভ করার চেষ্টা করবো।😐
আশিকঃ না না।আমার কিসের সমস্যা। চলুন তো।😧
মুনও কিছু বললো না আর। সে বুঝতে পারছে আশিক কিছু নিয়ে টেনশনে আছে।কিন্তু কি? সেটা মিলিয়ে নিতে পারছে না।বেশ কিছুক্ষণ ঘোরাঘুরি করার পর মুন চেচিয়ে উঠলো।😫😫

আশিকঃ কি হলো ম্যা’ম?😲
মুনঃ আমার পা।😰(মাটিতে বসে)
মামুনঃ আপনার পা তো ঠিক যায়গায় আছে।
মুনঃ মনে হয় ভেঙে গেছে।(কেঁদে)😢
আশিকঃ মানে এখনি তো ঠিকই ছিলেন? কি ভাবে হলো?😲
মুনঃ আমি কিভাবে বলবো? উঠতে পারছি না তো।😠
মিলিঃ আমাকে ধরে উঠুন।😕
মুনঃ ইচ্ছে না থাকতেও উঠলাম। ভাবছিলাম কি? আর হলো কি?😢
শফিকঃ ম্যাডাম একটু দেখে চলবেন তো।আপনার যদি সমস্যা হয়ে যায় তখন তো ডিল ক্যান্সেল করে চলে যেতে হবে।
মুনঃ হঠাত করে এমন হবে সেটা জানতাম নাকি।😢
শামীমঃ অনেক তো ঘুরলাম এবার যাওয়া উচিত।😢
আশিকঃ হ্যাঁ ঠিক আছে। আপনি এবার চলুন।বাসায় যেতে হবে।😩
মুনঃ হুম।।আউচচ😫😫
আশিকঃ কি হলো ম্যা’ম?😰
মুনঃ হাটতে পরছি না তো?😒
আশিকঃ তাহলে তো কিভাবে যাবেন?
মুনঃ ইশারায় বুঝিয়ে দিলাম।😩
আশিকঃ না না।আমি পারবো না।😒
শফিকঃ ভাই এটাই সুযোগ।(কানেকানে)😊
মিলিঃ ম্যাডামের এই অবস্থায় হেটে যাওয়া সম্ভব না। আপনি একটু হেল্প করেন। আপনি শুধু একজন এমপ্লয়ি না ম্যাডামের কাছের মানুষ। আর ফুফাতো ভাইও বটে।😩
শফিকঃ হ্যাঁ ভাই ঠিকি তো বলেছে।আপনি উনার কাছের মানুষ।😀😍
আশিকঃ না মানে...😩
.
আশিককে কিছু বলতে না দিয়ে সবাই জোড়াজুড়ি করতে লাগলো। ইতিমধ্যে সবাই জেনে গেছে তাদের মধ্যে ভালোবাসার সম্পর্ক আছে। যদিও তাঁরা শিওর না😢। এমন ঘনিষ্ঠতা দেখে কে না বুঝবে তাদের মধ্যে কোন সম্পর্ক বিরাজ করছে।সবার জোড়াজুড়িতে মুনকে কোলে তুলে নিলো। আশিকের কোলে উঠতে পেয়ে বিজয়ের হাসি হাসলো। 😊কারন মুন এটাই চাইছিলো সবার সামনে কোলে নিয়ে বুঝিয়ে দিতে সে কতটা ভালোবাসে তাকে।💙💙💚
গাড়ির মধ্যে 🚌বসিয়ে দিয়ে পাশে বসলো আশিক।গাড়ি চলছে রিসোর্টের উদ্দেশ্যে।মুনের এ অবস্থা দেখে সবারই মন 😒খারাপ হয়ে গেলো। হয়তো আরও আনন্দ করা যেতো।কিন্তু বসের এই অবস্থায় উনাকে ফেলে আনন্দ করা টা মানায় না।মানুষের তো বিবেক-বুদ্ধি বলতে কিছু আছে। তাই চলে আসলো তাদের আনন্দকে বিসর্জন দিয়ে😢।
.
রিসোর্টে সবাই নেমে গোলো।মুন এখনো নামেনি।তাই আশিক জিজ্ঞেস করলো,
আশিকঃ এখনো ব্যাথা সারেনি?😨
মুনঃ উহু(মাথা নাড়িয়ে)😰
আশিকঃ আমি ধরে আছি।একটু হাঁটতে চেষ্টা করুন।😢
মুনঃ হুম। (পা নিচে রাখতেই) আউচচ।😫😫
আশিকঃ একটু হলেই তো নিচে পড়ে যেতেন।(জড়িয়ে ধরে)😢
মুনঃ আশিকের দিকে আহত দৃষ্টিতে তাকিয়ে আছি।😧
আশিকঃ বুঝতে পারছি।উপায় নাই। কোলে তুলে নিয়ে যেতে হবে।
.
উফফ বাঁচা গেলো।😰রুমটা দোতলায়। যদি আরও উপরে হতো তখন তো মুনের সাথে সাথে আমাকেও শুয়ে থাকতে হতো।

মুনকে কোলে নিয়ে রিসোর্টের ভিতরে ঢুকে পড়লো।উপরে উঠতে গিয়ে একটু কষ্ট অনুভব করছে আশিক। তবুও মুনকে না নামিয়ে উপরে উঠে পড়লো। মুনের দিকে চোখ পড়তেই আকৃষ্ট হয়ে পরলো আশিক। এক দৃষ্টিতে আশিকের দিকে তাকিয়ে আছে মুন।যে আজ নতুন কিছু খুঁজছে আশিকের চোখে। আহ্বান জানাচ্ছে তিনটি ম্যাজিক্যাল ওয়ার্ড বলার জন্য। মুনের চোখের দিকে তাকিয়ে, এতোটাই আকৃষ্ট হয়েছে যে কোথায় যাচ্ছে তার কোন খেয়ালই নেই আশিকের।
.
মুনঃ কিরে নামানোর ইচ্ছে নাই নাকি তোর?😃😃
মুনের কথাতে হুঁশ ফিরে আসলো আশিকের। চেয়ে দেখে মুনের রুমের ভেতরে মুনকে কোলের মধ্যে ধরে আছে।
আশিকঃ ওপস,, সরি।😢(বিছানায় শুইয়ে দিয়ে)
মুনঃ শোন না একটু?(অনুরোধের সুরে)
আশিকঃ জ্বি বলুন।☺
মুনঃ একটু বোস না আমার পাশে?😢
আশিকঃ কি বলেন কি? আপনার রুমে আমি বসে থাকবো? অসম্ভব। সবাই কি ভাববে।😢 এতোক্ষণ কি কেউ চুপ করে ছিলো নাকি? আমাদের সম্পর্কে কতো কি না-ই ভেবে বসে আছে।😢
মুনঃ কে কি ভাবলো ভাবুক।...
আমার না খুব ব্যাথা করছে।😩
আশিকঃ ডাক্তার ডাকবো? আপনি একটু ওয়েট করুন আমি ডাক্তার নিয়ে আসছি।(অপ্রস্তুত হয়ে)😢
মুনঃ ডাক্তার লাগবে না। তুই একটু ম্যাচাজ করে দে তাতেই ঠিক হবে।😀
আশিকঃ না না। তা কি করে হয়? আপনার যদি কিছু হয়ে যায়??তার থেকে ডাক্তার কে ডেকে নিয়ে আসি।😩
মুনঃ চুপপপপ।এখানে এসে বোস।😠
আশিকঃ ধমক খেয়ে বসে পড়লাম।😢
মুনঃ ভালোভাবে বললে শুনিস না তাই না? 😠
আশিকঃ কিন্তু আপনার এ অবস্থা...😰😰
মুনঃ আমি কি ডাক্তার ডাকতে বলেছি?😠
আশিকঃ না।😢
মুনঃ তাহলে চলে যাচ্ছিলি কেন?😠
আশিকঃ আপনি তো হাঁটতে পারছেন না। আর ব্যাথাও হচ্ছে।😢
মুনঃ সমস্যা আমার না তোর?😠
আশিকঃ আপনার।😩(কিন্তু কষ্ট তো আমারও হচ্ছে)
মুনঃ তাহলে তুই এতো উতলা হয়ে উঠছিস কেন?😢
আশিকঃ চুপ করে মাথা নিচু করে আছি।কি বা আনসার দিবো? যদি সত্যি টা জানতেন তাহলে হয়তো এমনটা বলতেননা।😢 আচ্ছা ও কি আমাকে সুযোগ দিচ্ছে? 😯বলে দেওয়া কি উচিত কতোটা ভালোবাসি তাকে😧। না না। এখানে এসেছি।একটু সাবধানে চলতে হবে। কখন কি হবে বুঝতেই পারবো না।আগে ঝামেলা মিটুক তারপর বলে দিবো কতোটা ভালোবাসি তোমায়।কতোটা ভালোবাসি বুঝিয়ে দিবো।💟💘

মুনঃ কই হারিয়ে গেলি?😲
আশিকঃ না কোথাও না।এখন তাহলে যাই😨।কিছু প্রয়োজন হলে কাউকে ডেকে পাঠাবেন।
মুনঃ চলে যাবি? আচ্ছা গিয়ে ফ্রেশ হয়ে নে।☺
আশিকঃ হুম।
দরজার কাছে যেতেই মুন আবারও ডাক দিলো।
আশিকঃ জ্বি কিছু বলবেন?
মুনঃ হুম।(ওর কাছে গিয়ে আলতো করে ছুঁয়ে দিলাম?)💋
আশিকঃ কি হলো বুঝতে চেষ্টা করলাম। এতো তাড়াতাড়ি সব ঘটে গেলো।বুঝতে পেরে দ্রুত রুম ত্যাগ করলাম।😒

মুন দরজাটা লাগিয়ে দিয়ে ফ্রেশ হতে গেলো। আশিক ভাবতে লাগলো এটা কি হলো? মুন এটা কিভাবে করলো? হঠাৎ কিস করলো কেন?💋💏🙀

শফিকঃ ভাই কি ভাবছেন?😆
আশিকঃ না ভাই কিছু না।😢
শফিকঃ বুঝি ভাই। সবই বুঝি?☺
আশিকঃ কি বুঝেন?😲
শফিকঃ তলে তলে এতো দুর বললেই তো অস্বীকার করেন☺।আর আজ.... বাহ।দারুন লাগছিলো।এই দেখুন।😂😂(আশিককে মুন কোলে অবস্থায় কিছু পিক দেখিয়ে)
আশিকঃ এটা কি রকম বেয়াদবি? উনি তো সমস্যায় পড়ছিলেন।আর আপনারাই তো কোলে নিতে বললেন।😡
শফিকঃ হ্যাঁ ভাই। তবে ম্যাডামের আপনার কোলে উঠার জন্য আপনার হেল্প করছিলাম।
মুনঃ মানে?😩
শফিকঃ ম্যাডাম আপনার কোলে উঠতে ব্যাকুল হয়ে উঠেছেন। আর ম্যাডামের পড়ে যাওয়াটা ঠিক ছিলো না।😂
আশিকঃ মানে?😲😳
শফিকঃ আরে ভাই দেখলেননি তো ম্যাডাম দৌড়ে দরজা লাগিয়ে দিলো😁। যদি ব্যাথায় থাকে তাহলে কি এভাবে চলাফেরা করতো☺?
আশিকঃ তাহলে কেন এমন করলো?😶
শফিকঃ আরে ভাই তলে তলে এতো কিছু চলছে, এখন আমাকে জিজ্ঞেস করতেছেন।😡
আশিকঃ ভাই একটু....😨
.
পুরোটা বলার সুযোগ আর হয়নি।তার আগে শফিকের ফোন বেজে উঠলো।শফিক কথা বলছে। আর আশিক ভাবছে শফিক যা বলেছে তা তো সত্যি। মুন তো ঠিক ভাবেই হাটতে পারছে। সাথে দৌড়াচ্ছে। তাহলে আমার সাথে এমন করলো কেন? সবার সামনে আমার কোলেই বা কেন উঠলো।এসব ভাবতে ভাবতে কখন ঘুমিয়ে পরলো তা বুঝতেই পারে নি।😴
এভাবে ২দিন কাটলো। এই দু দিনেই অনেকটা কাছে আসার চেষ্টা করছিলো মুন।বিভিন্ন অজুহাতে আশিকের কাছাকাছি ভিরতে লাগলো সে। আশিকও কেমন যেন দুর্বল অনুভব করতে লাগলো। প্রথমে না না করলেও এখন মুনের আচরণে রেসপন্স দিচ্ছে আশিক।আজ দুপুরে আশিক আর মুন বেরিয়ে পড়লো ঘুরতে। লান্স করতে রেস্টুরেন্টে ঢুকে পড়লো। দুজনেই চোখের ভাষায় কথা আদান-প্রদান করতে লাগলো। তখনই কেউ একজন এসে আশিককে জরিয়ে ধরলো।আশিক ওর দিকে তাকিয়ে চমকে গেলো.....
.
.
.
.
.
.
To be continue..

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

0 মন্তব্যসমূহ