মামাতো বোন
পর্ব- ১৪
দুজনেই চোখের 👀ভাষায় কথা আদান-প্রদান করতে লাগলো। তখনই কেউ একজন এসে আশিককে জরিয়ে ধরলো।আশিক ওর দিকে তাকিয়ে চমকে গেলো😵।মুন এটা দেখে অবাক হয়ে গেলো।সাথে রাগি দৃষ্টিতে তাকিয়ে আছে আশিকের দিকে।😬
.
মুনঃ এই কে আপনি? এভাবে জরিয়ে ধরে আছেন কেন?😡
সোহানাঃ আমি আশিকের গার্লফ্রেন্ড।😁
মুনঃ মানে?(অবাক হয়ে)😱
সোহানাঃ মানে হচ্ছে আশিক আর আমি, দুজন দুজনকে ভালোবাসি💑💑।
মুনঃ কিহহহহ, আশিক এটা সত্যি? 😠😠😠(রেগে)
আশিকঃ না মানে....😕
মুনঃ আমি বাইরে আছি। তোদের কথা শেষ হলো আসিস।😠😬😠
আশিকঃ শুনুন...😧
.
আশিককে কোন কথা বলতে না দিয়ে চলে আসলো গাড়িতে🚗।চোখ দিয়ে অঝোর ধারায় জল গড়িয়ে পড়তে লাগলো। যাকে এতো বছর ভালোবাসলাম এখন সে নাকি অন্য কাউকে ভালোবাসে💟।এটা কিভাবে হয় আশিক🙍? কেন তুই এতো বড় ধোকা দিলি। জানিস না আমি তোকে কতোটা ভালোবাসি। তারপরও এতোটা অভিনয় কিভাবে করতে পারলি তুই।😭😭😭 বার বার চোখের সামনে আশিকের চেহারা ভাসতে লাগলো। আজ চোখ দুটো যেন কোন বাঁধা মানতে চাইছে না। কেন আসলো এখানে,, আর কি হতে লাগলো।
.
.
আশিকঃ এটা কি হলো?😬
সোহানাঃ তুই এতোদিন কোন যোগাযোগ করিস নি কেন? সেটা বল।😠
আশিকঃ তুই তো আমার ফোন📱 আর সিম নষ্ট করে দিয়েছিস।কিভাবে যোগাযোগ করতাম।😢
সোহানাঃ আমাদের কারো নাম্বার কি তোর কাছে ছিলো না? জানিস কতো যায়গা তোকে খুজেছি😨। আজ এখানেই পেয়ে গেলাম।😮
আশিকঃ হুম।তোর হাজবেন্ড কই?😦
সোহানাঃ একটু বাইরে গেছে্ কিছু ক্ষণ পরে আসতেছে। ওই মেয়েটা কে? তোর ইয়ে নাকি?😀
আশিকঃ হুম।😢
সোহানাঃ তাই তো বলি এতো রাগ হয়েছে কেন😁😀? তা কতোদিন ধরে চলছে।😄
আশিকঃ....😨😰
সোহানাঃ এখনো বলিস নি? 😲তুই কিরে😡? এতো বছর ধরে ভালোবেসে গেলি আর এখনো বলতে পারলি না।😬
আশিকঃ কি ভাবে বলবো? ওর সামনে গেলে তো সব ভুলে যায়।আর ও আমার অফিসের বস।😰😢
সোহানাঃ সো ওয়াট? তুই ওকে ভালোবাসিস তো?😠
আশিকঃ কোন ডাউট আছে?😦
সোহানাঃ তোর বস হোক আর, যা-ই হোক তুই ওকে ভালোবাসিস ব্যসস😡।এখন সুযোগ বুঝে বলে দিবি।😡
আশিকঃ কিন্তু কিভাবে বলবো?😢
সোহানাঃ আমি আছি তো। সব শিখিয়ে দিবো।শুধু বল কবে বলবি?😂
আশিকঃ বলাটা কি ঠিক হবে?😢
সোহানাঃ ধুর তোকে দিয়ে কিছু হবে না। আমি বলে আসছি।😠
আশিকঃ না না।আমি বলে দিবো।😢
সোহানাঃ কবে বলবি? বিয়ে হয়ে গেলে😅😬।
আশিকঃ কালকে বলে দিলে কেমন হয়😃?
সোহানাঃ তাহলে তো কোন কথাই নেই।😄
আশিকঃ হুম।কিন্তু তুই এখানে কেন? তোদের কি মেনে নিয়েছে?😨
সোহানাঃ নিবে না কেন?জানিস তুই কতোটা উপকার করেছিস আমাদের?😂
আশিকঃ আমি আবার কি করলাম?তোদের বিয়ে দিয়েই তো সব গন্ডগোল পাকিয়ে দিয়েছি।😢
সোহানাঃ তুই কি ভাবছিলি, আব্বু তোকে দেখলে আস্ত রাখবে না তাই তো?😂
আশিকঃ হুম।তাই তো তোরা ভাগিয়ে দিলি আমাকে।সাথে তোরাও ভাগলি।😢
সোহানাঃ হিহিহি।😃😃😃😃
আশিকঃ হাসিস কেন?ভুল কিছু বললাম?😨
সোহানাঃ জানিস রাফি কে আমার?😃
আশিকঃ কেন? তোর হাসবেন্ড।😩
সোহানাঃ এখনো হাসবেন্ড।কিন্তু ও আমার মামাতো ভাই ছিলো।😅
আশিকঃ যা হ্লা... এটা কেমন কথা? তোরও একই কেস?বাট তোর মামাতো ভাই কেমনে?😢
সোহানাঃ আম্মু যখন আব্বুর সাথে পালিয়ে বিয়ে করে, মামা মেনে না নিয়ে তারিয়ে দিয়েছিলো।কারণ মামার ক্লাসমেট ছিলো আব্বু। বন্ধু হয়েও তার বোনের সাথে সম্পর্ক এটা জানতে পেরে অপমান করে তাড়িয়ে দেয়।সাথে আম্মু কেউ।রাজশাহী হতে এখানে আসে তারা। মামার সাথে কোন যোগাযোগ রাখেনি। অবশ্য মামাই বারণ করেছে।আমরা পালিয়ে যাওয়ার পর মামা আর আব্বু দেখেই চিনতে পারলো। আম্মুর উপর আর রেগে থাকতে পারেনি। আম্মুকেও মেনে নিলো।সাথে আমাদেরও। শুধু তোর জন্য এটা পসিবল হলো।😂
আশিকঃ হুম বুঝলাম।তাহলেও তোর থেকে তো অনেক ট্রিট পাওনা হলো।😂
সোহানাঃ সব মিটিয়ে দিবো। বল কি খাবি😁।
আশিকঃ তোর খাওয়া খাওয়ি বাদ দে। আগে আমার টা ঠিক করে নেই। না জানি কি করছে।😢
সোহানাঃ ঠিক বলেছিস। চল আমি বুঝিয়ে বলবো। ঐ তো রাফিও এসেছে।
.
তিন জনে মুনের কাছে গেলো।তাদের দেখে মুন চোখ মুচতে লাগলো। কিন্তু কান্না যেন থামতেই চাইছে না। 😭😭অনেক কষ্টে থামতে হলো। মুনের চোখ গুলো লাল হয়ে আছে।এটা দেখে সোহানার খারাপ লাগলো। এতোটা কষ্ট পাবে তা বুঝতে পারেনি।
.
সোহানাঃ সরি। আসলে বুঝতে পারিনি আপনি এতোটা সিরিয়াসলি নিবেন।😢
মুনঃ মাথা নিচু করে আছি।😩
সোহানাঃ এক বছর পর দেখা হলো।এর মধ্যে কোন যোগাযোগ ছিলো না।তাই এমনটা বলেছি। প্লিজ কিছু মনে করবেন না।😢
মুনঃ আপনি কেন ক্ষমা চাইছেন।আমারই ভুল আপনাদের মাঝে ঢুকে পড়াটা।😭
সোহানাঃ আপনি যা ভাবছেন ভুল ভাবছেন।আশিক আমার ফ্রেন্ড। আর হ্যাঁ এই দেখুন। ও আমার হাসবেন্ড।(রাফিকে দেখিয়ে)😢
.
মুন মাথা উঁচু করে দেখলো।রাফি নিজের পরিচয় দিলো। মুনের আর সন্দেহ থাকলো না। এবার স্বাভাবিক ভাবেই কথা বলছে।কিন্তু আশিকের সাথে সোহানাকে সহ্য করতে পারছে না। বেশ কিছুক্ষন আলাপ করার পর তারা চলে আসলো নিজের গন্তব্যে। গাড়িতে মুন একটা কথাও বলছিলো না। 😢আশিকও কিছু বলতে পারছে না। মুনের এমন রূপ আগে দেখেনি। যতক্ষণ সোহানার সাথে ছিলো ততক্ষণ মুন কান্না করেছে।এটা ভেবে খারাপ লাগলো আশিকের। অযথা কান্না করতে হলো😭। তাকে কতটা ভালোবাসে তা বুঝে গেছে সে।এখন শুধু রাতটা পাড় করে দিতে পারলেই হয়।তারপর মুনকে কাঁদতে হবে।😩
বিভিন্ন জল্পনা কল্পনা করতে করতে রিসোর্টে গিয়ে পৌছালো। রিসোর্টে গিয়েই অবাক হয়ে গেলো তারা।সবাই মিলে কি যেন ভাবছে।আশিক আর মুনকে দেখে তাদের কাছে চলে আসলো।
.
মুনঃ কি ব্যাপার? সবাই একত্রিত হয়ে কি করছেন?
শফিকঃ ম্যাডাম আজকে একটা ছোট খাটো পার্টির আয়োজন করতে চাচ্ছি।😁
মুনঃ হঠাৎ..😵
শামীমঃ প্লিজ ম্যাডাম। আপনি পারমিশন দেন।সবাই মিলে আজ আনন্দ করবো।😃
.
সবাই জোড়াজুড়িতে পারমিশন দিয়ে দিলো। রিসোর্টেই পার্টির আয়োজন করা হয়েছে। সবাই কাজে লাগিয়ে পড়লো। মুনের অজান্তে আশিক শামীম সহ কয়েকজন মিলে অ্যালকোহল 🍷নিয়ে আসলো। মুনকে জানালে মানতো না, তাই ওয়েটারের সাথে চুক্তি করে করতে হলো।এর সাথে মোটা অঙ্কের টাকা 💰খরচ করতে হলো তাদের।যাতে কোন রকম সমস্যা না হয়।
রাতে সবাই মিলে আনন্দ করছে।আজ মুনকে দারুণ দেখাচ্ছে শাড়িতে।নীল শাড়ীতে একদম নীল পরীর মতো লাগছে।আশিক যেন চোখ ফেরা তেই পারছে না। আশিক মুন দু'জনেই একসাথে আনন্দ করতে লাগলো।
পার্টি আয়োজন করা হয়েছে স্পেশালি মিলি আর শফিকের জন্য।কারণ আজ শফিক মিলিকে প্রপোজ করবে।এতোদিন অনেক ক্লোজ ছিল। তবে বলা হয়নি মিলিকে।দুপুরের ঘটনার পর একটু স্বাভাবিক হলো মুন।
হয়তো আশিককে হারিয়ে ফেলার ভয়ে রাগ করে থাকতে পারে নি।হঠাৎ আশিকের ফোনটা বেজে উঠলো।মুন আড় চোখে তাকিয়ে দেখে সোহানা ফোন দিয়েছে।আশিকের দিকে আহত দৃষ্টিতে তাকিয়ে রইলো😢
আশিক কিছু না বলে একটু সাইডে গিয়ে কথা বলতে লাগলো।এটা দেখে মুন রেগে ফেটে যাওয়ার মতো অবস্থা।😬😬
(মুনকে পরে জানানো হয়েছিলো ড্রিংস নিয়ে আসার কথা।এটা আশিকের প্লান।আশিকের উপর রাগলেও😬 কিছু বলে নি।) অনেকেই ড্রিংকস করতে লাগলো। মুনও রেগে গিয়ে ড্রিংকস করতে লাগলো।প্রথমে বাজে স্বাদ লাগলেও যে নিঃশ্বাস বন্ধ করে খেতে লাগলো। অনেকখানি খেয়ে ফেললো সে।সবাই মুনের অবস্থা দেখে অবাক হয়ে গেলো। নিষেধ করতেই জোড় গলাই বলল যেন তাকে ডিস্টার্ব না করে।একজনকে তো ধাক্কা দিয়ে ফেলে দিলো। কারো বাঁধা মানছে না মুন।আশিক এই অবস্থায় মুনকে দেখে মনে হলো আসমান থেকে পড়েছে।মুনের কাছে যেতেই মুন আশিকের কলার ধরে বললো,
-ঐ বাজে মেয়ের সাথে কীসের কথা তোর?(মাতলামো করে)😬
আশিকঃ ম্যাডাম...😰
মুনঃ সসসসস(আঙ্গুল দিয়ে) চুপ।কোন কথা হবে না।তুই কখনো আমাকে ছাড়া অন্য কাউকে দেখবি না।😬
আশিকঃ ম্যাডাম কি হচ্ছে এই সব।😨
মুনঃ চুপপ।বল তুই কাউকে দেখবি না।😠
আশিকঃ আচ্ছা ঠিক আছে দেখবো না।কিন্তু আপনি এই অবস্থায়।😰
মুনঃ তুই কি কিছুই বুঝতে পারিস না।আমি তোকে কতোটা ভা....... ভা...... ভালো.😍😒
পুরোটা বলার আগে অজ্ঞান হয়ে গেলো।আশিক মুনকে অনেক ডেকলো।কিন্তু মুনের থেকে কোন রেসপন্স পেলো না।আশিক মুনকে রুমে নিয়ে গেলো।মুনের জামাকাপড় সব নষ্ট করে ফেলেছে।
এবারই প্রথম ড্রিংকস করছে মুন।তাই নিজের প্রতি কন্ট্রোল হারিয়ে ফেলেছে মুন।মুনকে রুমে শুয়ে দিয়ে উঠার চেষ্টা করলো আশিক।কিন্তু ব্যর্থ হলো।আশিককে শক্তভাবে জড়িয়ে আছে মুন।মুনের হাত গুলো নিজের থেকে সরিয়ে দিলো।পড়নের শাড়িটা ঠিক মতো নাই। বিভিন্ন যায়গায় ময়লার দাগ পড়েছে। প্রথম বার ড্রিংকস করাই বমি করে দিয়ে শরীর ভাসিয়ে দিয়েছে।বৃষ্টির কারণে ভিজে কাপছে মুন।মুনকে চেঞ্জ করাতে হবে। আশিক মুনকে না জাগিয়েই মিলিকে পাঠিয়ে দিলো,যাতে চেঞ্জ করে দেয়। সেও চেঞ্জ হয়ে আসলো।
।
মিলিঃ ম্যাডামের শরীর গরম হচ্ছে।জ্বর আসছে মনে হয়।😰
আশিকঃ কি বলেন?এতো রাতে জ্বর বাড়লে তো সমস্যা হবে? ডাক্তার তো আর আসবে না।এতো বৃষ্টির মধ্যে।এখন কি করবো?😢😨😩😒
মিলিঃ আমার কাছে কিছু ঔষুধ আছে। এনে দিচ্ছি। আপনি উনাকে খাইয়ে দিয়েন।😞
আশিকঃ হ্যাঁ তাড়াতাড়ি নিয়ে আসুন।😰
।
মিলি ঔষধ এনে আশিককে দিলো।কিন্তু কোনভাবেই খাওয়াতে পারছিলো না। সেন্স লেস অবস্থায় কিভাবে খাওয়াবে? কিন্তু জ্বর তো কোন কথাই শুনছে না।যত সময় যাচ্ছে তত বাড়তে লাগলো। আশিক কোন উপায়ে মুনকে ঔষুধ খাওয়াতে পারলো না।😰মুন জ্বরে কাঁপতে লাগলো। আশিক মুনের উপর তিনটা কম্বল মুড়িয়ে দিলো।তারপরও কাঁপছে😢। এই অবস্থায় আশিক বাথরুম থেকে পানি এনে মুনের মাথায় ঢালতে লাগলো। প্রায় আধাঘন্টা পর মুনের কাঁপুনি থামলো।এটা দেখে আশিকের কলিজায় পানি আসলো। দীর্ঘ নিঃশ্বাস ছেড়ে মুনের মাথা মুছে দিলো।খুব ভয় পেয়ে গেছিলো সে।এখন মুন স্বাভাবিক হতে লাগলো।এখনো মুনের জ্ঞান ফেরেনি তাই ওর রুমেই বসে আছে।চোখ দুটো আর বাঁধা মানছে না।ঘুমে টইটম্বুর আশিক।তবুও জেগে আছে।যদি মুনের জ্বর বেড়ে যায় এই ভেবে। ঘন্টা খানেক পর মুন জ্ঞান ফিরে পায়।ঘড়ির ⌚দিকে তাকিয়ে দেখে ২ টার কাছাকাছি। কি হয়েছিলো মনে করার চেষ্টা করলো। আশিক ফোনে কথা বলার পর কিছু একটা খেয়ে ফেলেছিলো।বমিও করেছে, তবে কেমন যেন নেশা হয়েছিল তাই অনেক খেয়ে ফেলেছে। এর বেশি কিছু মনে করতে পারছে না। এখানে কিভাবে আসলো তাও সে জানে না।উঠতে গিয়ে চমকে গেলো।আশিক ওর পাশেই বসে ছিলো।তবে সে জ্ঞান ফিরে পেয়েছে সেটা আশিক বুঝতে পারেনি।কিন্তু আশিক এখানে কেন তার কোন হদিস মিলাতে পারছে না মুন।😲কিছুক্ষণ পর নিজের দিকে তাকিয়ে দেখলো সন্ধ্যায় যে শাড়ী টা পড়েছিলো তা নেই। 😢ওর পরনে সালোয়ার-কামিজ আছে।এটা দেখে চমকে গেলো।আর কান্না করতে লাগলো😭।মুনের কান্নার আওয়াজ পেয়ে আশিক ওর দিকে তাকিয়ে বলল,
আশিকঃ জ্ঞান ফিরেছে আপনার।উফফফ😒
মুনঃ কান্না আরো বাড়াতে লাগলো😭😭😭
আশিকঃ কাদছেন কেন?😲
মুনঃ তুই এটা কেন করলি আমার সাথে।(কাঁদতে কাঁদতে)😍😍😍
আশিকঃ মানে? আমি কি করলাম আবার?(অবাক হয়ে)😱😱
মুনঃ তুই এতো বড় সর্বনাশ কেন করলি আমার😭😭।
আশিকঃ আমি কিছু করি নি।প্লিজ বিশ্বাস করুন।😰😢
মুনঃ চুপ।আমাকে একা পেয়ে.... ছিঃ ছিঃ আশিক।ভাবতে পারিনি তুই এমন।😭😭😬
আশিকঃ প্লিজ বিশ্বাস করুন আমি কিছু করিনি😰😰😨।
মুনঃ তোকে কিভাবে বিশ্বাস করবো? আমার এই অবস্থা করে বলছিস কিছু করিসনি? তুই চাইলে আমি নিজেই তোকে দিতাম।আমাকে অজ্ঞান পেয়ে... ছিঃ ছিঃ। এই ছিলো তোর ভিতরে😭😭😭।
আশিকঃ প্লিজ..😰
মুনঃ ঠাসসস।👋 তোর কোন কথাই শুনে চাই না।বেড়িয়ে যা আমার রুম থেকে।😬😬😭
আশিকঃ আমার কথাটা তো..😞
মুনঃ ঠাসসস👋। কোন কথা শুনবো না। যা এখান থেকে।তোর মুখও দেখতে চাই না।😠😠😠
।
আশিক মুনের দিকে এক নজর তাকিয়ে চোখে জল নিয়ে বেড়িয়ে গেলো।মুন কান্না করতে লাগলো। আশিকের চোখে পানি দেখে জানতে চাইলো কি হয়েছে।
আশিকঃ কিছু না।
রিসোর্ট থেকে বেড়িয়ে গেলো। মিলি আর শফিক ধারণা করতে পারছে না কি ঘটলো। জানতে মুনের রুমে গেলো। মুনও কান্না করছে।এটা দেখে 😲দুজন দুজনের দিকে তাকিয়ে.....
.
.
.
.
.
.
.
To be continue..

0 মন্তব্যসমূহ
গল্প গুলো কেমন লাগলো, আপনার মতামত জানাতে কমেন্ট করুন।