মামাতো বোন
পর্ব- ১২
পরদিন সকালে..
আশিকের ঘুম ভেঙে যায় পাখির চেচামেচিতে🐦। হয়তো সবারই এটা ভালো লাগে।কিন্তু আশিকের একদম এসব বিকট আওয়াজ পছন্দ না।😡এতো সকালে উঠে কি করবে তা ভাবতে লাগলো। হঠাৎ আজ ট্যুটের কথা মনে হতেই ফোন বন্ধ📞 করে রাখলো। ফ্রেশ হয়ে আজকের জন্য কোথাও যাওয়ার জন্য প্রস্তুত হচ্ছে।☺
.
মুনঃ জানতাম তুই এমনটাই করবি😡।ফোন বন্ধ 📱করে পালিয়ে যাওয়া হচ্ছে তাই না। এবার বুঝবি মজা।মোনালিসা কি জিনিস☺☺।
.
আশিকঃ হু সব রেডি।এবার যাওয়া যাক।😊😊
ক্রিংক্রিং।🔔
আশিকঃ এই অবেলায় আবার কে আসলো? ধুর এতো সকালেও শান্তি দিবে না।😡
আবার বেল বাজতে লাগলো।
.
আশিকঃ আসছি তো। এতোবার বেল বাজাতে হয়? 🔕বিরক্ত লাগে না?(বিরক্ত হয়ে)😠😠
(এরা কে রে?এত্তো বড়ো মানুষ😕? মানুষ না বলে ছোটখাটো দানব বললেও চলে। মাস্তানের জগতে তাদের দারুণ মানাবে😂)কাকে চায়?😞
সুমনঃ আপনি আশিক তো?😡
আশিকঃ হ্যাঁ কেন?😱
.
আশিককে কোন কথা বলার সুযোগ না দিয়ে ফারুক চেতনানাশক ঔষধ ব্যবহার করে অজ্ঞান করে আশিককে।
একটা রেস্টুরেন্টে এ মুন বসে ছিলো। সেখানেই আশিককে নিয়ে যাওয়া হলো।মুনের সামনে আশিককে অজ্ঞান অবস্থায় বসিয়ে দিলো সুমন।মুন ইশারায় তাদেরকে চলে যেতে বললো। সুমন আর ফারুক মুনের কথা মতো সেই স্থান ত্যাগ করলো।
.
মুনঃ বাহ্ কি সুন্দর লাগছে ঘুমন্ত অবস্থায়। কি নিস্পাপ চেহারা☺।কিন্তু বাস্তবে একটা মিচকে শয়তান😬। কেন কথায় শুনতে চায় না। ইচ্ছে করে ওরে চিবিয়ে খাই😬😠। না না, অকে খেয়ে ফেললে আমার কি হবে।😕
(সামন থেকে উঠে পাশের চেয়ারে বসে পড়লাম।ওর মাথায় হাত বুলিয়ে দিচ্ছি) ঐ তুই কেন বুঝিস না আমাকে😢? আমি যে তোকে বড্ড ভালোবাসি💙। আমার থেকে কেন এভাবে দূরে থাকিস?😢। জানিস না তোকে না দেখতে পেলে কতোটা কষ্টের পাই আমি।😭 বল আরো দূরে থাকবি😢? কিভাবে থাকবি? আর তো কোনো চান্স নাই😂। এই ট্যুরের পর তোকে আমি নিজের করেই নিয়ে আসবো। মাত্র সাতটি দিন😀।এই সাতদিনই আমি তোকে কতোটা ভালোবাসি বুঝিয়ে দিবো। আর কক্ষনো তুই আমার থেকে পালাতে পারবি না।☺দরকার হয় আমার সাথে বেঁধে রাখবো।তবুও আর কোথাও যেতে দিবো না। ভালোবাসি আমি তোকে বড্ড ভালোবাসি💕💕💖।
.
আশিকের দিকে তাকিয়ে বলছে আর মুচকি মুচকি হাসছে।😄 কখনো লজ্জা পেয়ে হাত দিয়ে ঢাকছে🙈 আবারো রেগে আশিকের দিকে রক্তিম চোখে তাকিয়ে থাকে😠। কিন্তু এসবের কিছুই বুঝতে পারছে না আশিক।বুঝবে বা কেমন করে? 😢ও তো এখনো অজ্ঞান অবস্থায় আছে। মুনও চাই না এখন কিছু বলে দিতে। যখন সমুদ্রের স্রোত বইবে, শেষ বিকেলের সূর্যটা 🌞রক্তিম বর্ণ ধারণ করবে, চারপাশ কোলাহল মুক্ত হবে। পাখিরা ফিরে যাবে আপন নিড়ে🐥। সে সময় তৈরি হবে এক রোমাঞ্চকর মুহূর্ত😍। ঠিক তখনি আশিককে বলে দিবে নিজের ভিতরের অজানা কথা গুলো।☺বুঝিয়ে দিবো ভালোবাসা দিয়ে💘, আগলিয়ে রাখবো নিজের করে নিয়ে👫।কখনোই কষ্ট দিবো না😭, ছাড়বো না আশিকের দুটো হাত👫। সবসময় আগলিয়ে রাখবো।
.
আকাশ পাতাল ভাবতে ভাবতে ওয়েটার এসে ডাক দিয়ে খাবার বুঝিয়ে দিলো। আরো কিছু লাগবে কি-না তা জেনে নিলো। ওয়াটারের ডাকে বাস্তবে ফিরে আসলো মুন।এখনো আশিক অজ্ঞান অবস্থায় আছে। এমন অবস্থায় দেখতে ভালোই লাগছে মুনের।কিন্তু কিছু করার নেই। জাগিয়ে তুলতে হবে আশিককে। সময় এসে গেছে বলে দেওয়ার। আর থেমে থাকলে হবে না।☺
.
মুনঃ আশিক উঠ।আর কতো ঘুমাবি😩।
আশিকঃ........💤💤💤
মুনঃ এই আশিক? উঠনা।দেরি হচ্ছে তো😨।
আশিকঃ........💤💤💤
মুনঃ ঐ কি হলো তোর😥? ধুর ও তো অজ্ঞান? পানি লাগবে জ্ঞান ফেরাতে।🍶
.
একটু পানি ছিটিয়ে দিলো আশিকের মুখে।তবুও উঠলো না।😢রাগ হলো আশিকের উপর😠।দিলো পুরো এক জগ পানি ঢেলে। পানির স্পর্শ পেয়ে ধড়ফড় করে উঠলো আশিক। কি হলো সেটা বোঝার চেষ্টা করলো।পাশে মুনকে দেখে অবাক হয়ে গেলো আশিক।😱😲
।
আশিকঃ আপনি এখানে?😱
মুনঃ তো অন্য কেউ থাকতো বুঝি😃?(মুচকি হেঁসে)
আশিকঃ কিন্তু আমাকে তো কেউ কিডন্যাপ😲😨.....
মুনঃ ওটা আমিই করিয়েছি।😄
আশিকঃ কেন?(অবাক হয়ে)😱😲
মুনঃ আমি জানতাম তুই পালানোর প্ল্যান করবি।তাই এটা করতে হলো। সরি জানু😃😄।(হেঁসে)
আশিকঃ কিহহহ্ আমি আপনার জানু লাগি?😱😲😯
মুনঃ ধুর মজা করলাম তো।এবার খেয়ে নে।যেতে হবে আবার।😂
আশিকঃ না আমি যাবো না।😞
মুনঃ কি বললি?(রেগে)😠😠
আশিকঃ কই কিছু নাতো?😧
মুনঃ হুম।খেয়ে নে।😄
।
দুজনে খেয়ে নিলো।আজ মুন তেমন একটা জোড়া খাটালো না আশিকের উপর। তার আগেই তো আশিক সব মেনে নিচ্ছে।জোর করার প্রশ্ন-ই আসে না।😂
।
মুনঃ চল এবার যাওয়া যাক।😂
আশিকঃ হুম। আরে না😨😨।(চিৎকার দিয়ে)
মুনঃ কি হলো?😱
আশিকঃ আমি এই অবস্থায় কি ভাবে যাবো।😢
মুনঃ চল চেঞ্জ করে দিচ্ছি😃।
আশিকঃ না আমি করতে পারবো।😨
মুনঃ তো করে নে।(মুচকি হেসে)😂😂
আশিকঃ কাপড় কই পাবো।😩
মুনঃ আমি কি জানি।😃
আশিকঃ তা হলে ভালোই হলো। আর যেতে হবে না।☺☺
মুনঃ (কান টেনে) কি বললি যেতে হবে না😠? যা গাড়িতে গিয়ে দেখ তোর জন্য কাপড় রাখা আছে। যদি এভাবে না শুনিস তো আমি চেঞ্জ করে দিবো।😃
আশিকঃ না না না।আমি পারবো।
মুনঃ (মুচকি হেঁসে)হুম যা।😂
আশিকঃ কি মেয়ের কপালে পড়লাম রে বাবা।বলে কিনা আমার কাপড়👖👕 চেঞ্জ করে দিবে?এই কি সত্যি মুন?নাকি মুনের রূপধারী অন্য কেউ😢? কেমন যেনো সন্দেহ হচ্ছে।
বিড়বিড় করতে করতে চেঞ্জ করতে লাগলো আশিক।মুন আশিকের কান্ড দেখে মুচকি 😃😃মুচকি হাসছে। আজ মুন নিজেকেই চিনতে পারছে না। হঠাৎ করে এসব কিভাবে বলতে পারছে তার কোন হদিস মিলাতে পারছে না 😢সে। তবে মনে হচ্ছে অজানা কিছু পেতে চলেছে সে।😃
।
আশিক আর মুন অফিসে গিয়ে পৌছালো। এগারো টা বাজতে ঘন্টা খানেক আছে।এখনো কেউ আসে নি।তাদের ট্যুরের জন্য মিনি বাস🚌 অপেক্ষা করছে অফিসের এক কোণায়।
।
মুনঃ চুপচাপ গাড়িতে গিয়ে বসে পড়বি।কোথাও যাবি না। আমি এক্ষনি আসছি ম্যানেজার কে কিছু কাজ বুঝিয়ে দিয়ে😡।
আশিকঃ হুম ঠিক আছে।😩
মুনঃ ঠিক আছে নয়। এসে যেনো তোকে এখানে পাই😠।না হলে তোকে মেরে ফেলবো বলে দিচ্ছি।😠
আশিকঃ না না। মারার দরকার নাই।আমি এখানেই বসে থাকবো চুপ টি করে।😩
।
মুন আশিকের ভয়মাখা মুখ দেখে হাসতে হাসতে অফিসের ভিতর ঢুকে পড়লো।😃
কাজ বুঝে দিয়ে আবারো চলে আসলো বাইরে। ইতিমধ্যে সবাই এসে হাজির। মুন গিয়েই খোজ করতে লাগলো আশিক কোথায়?😧 গাড়িতে নেই কোথাও উধাও হলো।😢
.
শফিকঃ ম্যাডাম উনি কি এসেছেন?😱
মুনঃ ওকে তো নিজেই গাড়িতে বসিয়ে রেখে গেলাম। কোথায় গেলো আশিক?😳😕
নুসরাতঃ হয়তো চলে গেছে। কাল তো আপনার সামনে আসতেই চাইছিলো না😳।
মুনঃ ওই যেখানেই থাক ১০ মিনিটের মধ্যে খুজে নিয়ে আসো।(ফারুক ও সুমনকে উদ্দেশ্য করে)😠
সুমনঃ এতো তাড়াতাড়ি কিভাবে.....😢
মুনঃ কোন কথা শুনতে চাই না।ইউরস ⌚ টাইম স্টার্ট নাও, জাস্ট টেন মিনিটস।গো.😠😠..(চিৎকার দিয়ে)
ফারুকঃ জ্বি ম্যাম।😢
সুমনঃ ম্যাডাম স্যার আসছেন।☺(পিছনে তাকিয়ে)
।
সবার অবস্থা দেখে আশিক অবাক হয়ে আছে😱।সবাই এমন ভাবে আছে কেন?😱কারো কিছু হয়নি তো? আর মুন বা-ই এতো রেগে আছে কেন?😱😲
.
মুনঃ কোথায় গিয়েছিলি তুই?(চোখে বিন্দু বিন্দু পানি জমছে)😢
আশিকঃ না মানে ম্যাডাম।😩
মুনঃ চুপ। এভাবে যাওয়ার মানে কি?জানিস কতোটা টেনশনে ছিলাম😠😢?বলে যেতে পারতি?(রেগে)😠
আশিকঃ চাপ পেয়েছিলো।😩
মুনঃ কিহহ?😠😠
.
আশিক আঙ্গুল তুলে বুঝিয়ে দিলো।সেটা বুঝতে দেরি হলো না মুনের। তবে মুনের কথাতে সবাই রীতিমত অবাক হয়ে গিয়েছে। আশিকের জন্য এতোটা টেনশনে ছিলো, 😱আবার চোখের কোনে জল দেখতে পেয়ে😢 তাদের মধ্যে সন্দেহর বাসা বাধছে।সবাইকে স্টাচুর মতো দাঁড়িয়ে থাকতে দেখে মুন রেগে বললো,
মুনঃ এখানে হা করে তাকিয়ে আছেন কেন? নিজেদের সিটে গিয়ে বসুন।😠
।
কেউ কিছু না বলে গাড়িতে বসে পড়লো।মুনের উপর দিয়ে কথা বলার মতো এখনো কারো সাহস হয়ে উঠেনি😢। প্রায় তিন মাসের কাছাকাছি তাদের অফিসে বস হিসেবে জয়েন করেছে মুন। এই কয়েকদিনেই সবার মধ্যে ভয় ঢুকে গেছে মুনের রাগি চেহারা 😠দেখে।সাবধানে কাজ করতে হয়। না জানি কোন ভুলের জন্য চাকুরী হারাতে হবে। আজকাল চাকুরী পাওয়া যে কঠিন অবস্থা হয়ে দাড়াচ্ছে, না জানি কবে চাকুরিজীবীরা নিজেদের অষ্টম আশ্চর্য বলে দাবি করে।😂😂😊সবাই নিজেদের সিটে বসার পর আশিক 🚌 বাসের ভিতরে উঠে পড়লো। কিন্তু আশ্চর্যের ব্যাপার মাত্র দু যায়গায় সিট ফাঁকা আছে😲। একদম সামনে, আর একদম পিছনের সারিতে।😦 যেহেতু সামনের সিটটা মুনের জন্য বরাদ্দ রাখা আছে তাই আশিক একদম পিছনে গিয়ে বসলো।তা দেখে মুন রেগে গেলো😠। মুনের পাশের সিটটা আশিকের জন্য রাখা ছিলো।যাতে করে বিয়ের আগে হবু স্বামীর সাথে সময় কাটাতে পারে।☺ তা না করে একদম পিছনে গিয়ে বসে পরলো😠।আশিকের দিকে রাগী লুক নিয়ে বসে পরলো😠। রেগে নিজের চুল ছিঁড়তে ইচ্ছে করছে মুনের। আশিককে কিছু বলতেও পারছে না।তাই চুপ করে বসে আছে।😶😷 সবাই নিজেদের মতো করে আনন্দ করতে লাগলো😆। শুধু আশিক আর মুন বাদে। মুন সামনের দিকে তাকিয়ে আছে। আর আশিক বাইরে তাকিয়ে ভাবছে কোন ভুল করলো না তো আবার। যদি সোহানার কথা না শুনতো তাহলে আজ এই পরিস্থিতির সৃষ্টি হতো না। পুরানো ঘটনা ভাবতে ভাবতে পিওন এসে বললো ম্যাডাম ডাকছে।😨
আশিকঃ কেন?😱
পিওনঃ জানি না স্যার।😢
আশিকঃ আসছি।😑
।
পিওন চলে গেলো। আশিক ভাবতে লাগলো যাওয়াটা কি ঠিক হবে? সবার সামনে ম্যাডামের কাছে যাবো, না থাক।এখানেই ভালো আছি।☺
কিছুক্ষন পর আবারও আশিকের কাছে পিওন এসে ডাক দিলো। খুব জরুরি কাজ আছে তাই যেতে হলো। 😢
।
শফিকঃ যান ভাই। ম্যাডামের পাশে বসে যাওয়ার মজাই আলাদা😂😂।(পাশে মিলিকে দেখিয়ে দিয়ে)
আশিকঃ আপনি ভালো ভাবে মজা করুন☺।
শফিকঃ এখন গেলে তো আসার ইচ্ছেই থাকবে না। কতো রোমান্টিক সময় কাটাবেন আহারে।☺☺😂
আশিকঃ ধুর ভাই।(কৃত্রিম রেগে)😡
।
শফিকের সাথে কোন কথা না বাড়িয়ে মুনের কাছে গেলো।
।
আশিকঃ ম্যাডাম কিছু বলবেন?
মুন আশিকের দিকে এক ধ্যানে তাকিয়ে থাকলো। যা মানিয়েছে না আশিককে😂😃? দেখতে অসাধারণ সুদর্শন লাগছে।যেন এমনটাই মুন চাইছিলো। কালো কোট এবং স্যুটে দারুণ লাগছে😃।রাগের কারনে কি পড়ে আছে তা দেখতে পায়নি মুন😕।মুন কোন কথা বলছে না দেখে আবারো জিজ্ঞেস করলো কিছু বলবে কি-না।মুন কোন কথা না বলে হাত ধরে টেনে বসিয়ে দিলো আশিককে।
এমন আচরণ দেখে চমকেই গেলো আশিক।😱
আশিকঃ ম্যাম....😱
মুনঃ সসসসসস।চুপ (মুখে আঙ্গুল দিয়ে)😐😐😐😐
আশিকঃ কিন্তু ম্যাডাম সবার সামনে...😢😢😢
মুনঃ চুপ করে বসে থাক।কোন কথা বলবি না😡।
আশিক চুপ করে বসে আছে।মুনের বিরুদ্ধে কোন কথা বলতে পারছে না😢। সেই সমর্থ টুকুও আশিকের নাই😞। যতই মুনের থেকে দুরে যেতে চাই, তত মুন আশিককে কাছে টেনে নেয়।
।
মুনঃ চকলেট খাবি?😅
আশিকঃ না।আপনি জানেনই...😢
মুনঃ হুম।আজ একটু খা না।😨
আশিকঃ কেন?😲
মুনঃ এমনি। হা কর😂।
আশিকঃ কি করছেন কি?সবাই কি ভাববে😩?
মুনঃ কে কি ভাবলো তা দেখার বিষয় না। চুপ।হা কর।না হলে কি হতে পারে আন্দাজ করতে পারছিস?😂😃
আশিকঃ না কিছু করবেন না।😩
মুনঃ হুম। আমার কথায় রাজি হয়ে যা।😄
না না করতে করতে জোর করে খাইয়ে দিলো মুন।আশিককে চকলেট খাওয়ার অভ্যাস নাই।তাই খাইতে গিয়ে মুখের বিভিন্ন অংশে চকলেট লাগিয়ে ফেললো।মুন সেগুলো মুছে নিজের মুখে দিলো।মুনের এ অবস্থা দেখে আশিক যেন হাজার ভোল্টের শখ খেয়ে ফেললো।😱😱আজ যেন মুনের মধ্যে বাচ্চা স্বভাব দেখা দিচ্ছে।আশিক ভয় পেলো।এ-ই কি সেই মুন? নাকি মুনের রূপধারী কেউ এসেছে।মুনকে যত দেখছি তত মুগ্ধ হচ্ছি।........
.
.
.
.
.
.
.
To be continue...

0 মন্তব্যসমূহ
গল্প গুলো কেমন লাগলো, আপনার মতামত জানাতে কমেন্ট করুন।