মামাতো বোন
পর্ব- ১৫
তা দেখে দুজন দুজনের দিকে তাকিয়ে অবাক হলো।😲 আশিক আর মুন দু'জনেই কান্না করছে।এর অর্থ তারা বুঝতে অক্ষম।😢😭
.
মিলিঃ ম্যাডাম।😢
মুনঃ.....😭😭😭😭😭
শফিকঃ ম্যাডাম কি হয়েছে?😢
মুনঃ ও..ও আমার সব শেষ করে ফেলেছে(ভাঙা ভাঙা কণ্ঠে)😭😭😭
শফিকঃ কি বলছেন আপন?😲😲😲
মুনঃ হ্যাঁ আশিক আমার...(সব ঘটনা বললো)😭😭
মিলিঃ সত্যি আপনি এরকম করেছেন?😞
মুনঃ হুম।ওর ওটাই যোগ্য। কতো ভালোবাসছিলাম ওকে।আর ও কি-না. (কান্না করতে করতে)😭😭
মিলিঃ আপনি বুঝতে পারছেন কতোবড় ভুল করে বসেছেন।😳😳
মুনঃ আমি ভুল করবো কেন? ওটাই ওর প্রাপ্য।😡😳
শফিকঃ ওহ মাই গড।এখন আশিককে কোথায় খুজে পাবো?😢😢
মুনঃ ওকে খোজার কোন দরকার নাই।😬
মিলিঃ আপনি সত্যি টা জানেন না।তাই এই ব্যবহার করেছেন।😰😒
মুনঃ আমি কিছু জানতে চাই না।😩
শফিকঃ এবার যদি আশিক হারিয়ে যায়? খুজে পাবেন তো কোথাও?😞😞
মুনঃ ওকে খোজার কোন প্রশ্ন-ই আসে না😠।
মিলিঃ আসে ম্যাডাম।উনি আপনাকে ভালোবাসে আর আপনিও।কিন্তু একটা ভুল বোঝার কারণে মনে হচ্ছে সেই ভালোবাসা পূর্ণতা পাবে না।😢😰
মুনঃ কি ভুল?(অবাক হয়ে)😲
মিলিঃ আজকে আপনি ড্রিংকস করার পর...(সব ঘটনা বললাম)😒
মুনঃ মানে? আমি যা ভাবছিলাম সেটা ভুল?😨😟
শফিকঃ হ্যাঁ ভুল।আর এই ভুলের জন্য আজ আশিককে হারাতে যাচ্ছেন।😞
মুনঃ না।আমি হারাতে পারবো না।ওকে আমার চাই।আমি ওর কাছে যাবো।আমাকে ওর কাছে নিয়ে যাও।😭😭😭
মিলিঃ উনি কোথায় গেছে তা বলে যায়নি। ইনফ্যাক্ট একটা কথাও বলে নি।😒
মুনঃ আমি খুজে নিয়ে আসবো ওকে।😰😩
শফিকঃ আপনি শান্ত হোন।আমরা খুঁজে আনছি।বেশি দূরে যায়নি।আপনার এই অবস্থায় রেস্ট নেওয়া উচিৎ।😑
মুনঃ পারবে তোমরা আমার আশিককে ফিরিয়ে দিতে?(কান্না করে)😭😭
মিলিঃ আমরা চেষ্টা করছি। খুঁজে বেড় করবই।আপনি রেস্ট করেন।😒
.
.
মিলি শফিক চলে গেলো আশিককে খুজতে।মুন বসে বসে কান্না😭 করতে লাগলো।এতোবড় অপবাদ দেওয়াটা ঠিক হয়নি।এতোটাই রেগে গেছিলো মাথা কাজ করছে না মুনের।
.
.
আশিকঃ (আকাশে দিকে তাকিয়ে) ।বাবা-মায়ের মতো কেউ ভালোবাসে না। কত ভুল করতাম কেউ এমনভাবে বলেনি। মুন এটা কিভাবে বলতে পারলো? আমাকে চরিত্রহীন ভাবছিলো?আমার প্রতি এই বিশ্বাস ছিলো ওর।ওর জন্য কি করলাম আর ও কি বলছে।😢
এসব ভাবতে ভাবতে সিগারেটের 🚬ধোঁয়া ছাড়তে লাগলো।প্রায়ই সিগারেট খাই।কিন্তু বেশি কষ্ট পেলে।আজও তার ব্যতিক্রম হলো না।মুনের দেওয়া কষ্ট টার ওজন অনেক।কয়েক প্যাকেট শেষ করে ফেলছে তার কোন হিসেব রাখে 🚬নি।নিজের অজান্তে শুধু ধোঁয়া 🚬বের করছে। আজ জীবনের সব থেকে বেশি সিগারেট 🚬🚬🚬খাচ্ছে।কষ্টটাও সব থেকি বেশি।ভাবতে লাগলো বাবা-মাকে ছেড়ে যাওয়ার দিনটি।ভোর রাতে বেড়িয়ে পড়েছিলো সে।কোথায় যাবে তা ভাবেনি।রেলস্টেশনে বসে আছে।রেল যেখানে নামিয়ে দিবে সেও সেখানে যাবে।চোখ দিয়ে অঝোর ধারা 😭পানি পড়তে লাগলো।এই প্রথম একা অজানা কোথাও যাচ্ছে।😢আগে বাবা-মা কিংবা মুন সাথে আসতো। আজ একা।আজ থেকে একা থাকতে হবে।কষ্ট তো হবেই কিন্তু যা পেয়েছে তার থেকে বেশি নয়😒😭। স্টেশনের ব্রেঞ্চে বসে বসে কান্না😭 করতে লাগলো আশিক।প্রায় ভোর হয়ে গেলো।কিছুক্ষণ পর একটা মেয়ে এসে আশিককে কান্না করা অবস্থায় দেখতে পেয়ে অবাক হলো😱।এই প্রথম কোন ছেলেকে কান্না করতে দেখলো।আশিকের পাশে গিয়ে বসলো। কিন্তু আশিক নিরবে কান্না করেই যাচ্ছে😭।সেদিকে কোন খেয়াল নাই ওর।কষ্টটা যে অনেক গভীর।এ থেকে মুক্ত পাওয়ার কোন পথই দেখতে পাচ্ছে না সে।
-এই যে।😲
আশিকঃ নিরবে কান্না করতেই লাগলো😭।
- ঐ হ্যালো।
আশিকঃ কেঁদেই চলছে।😭
-এই যে মিস্টার, শুনতে পারছেননা নাকি?(ধাক্কা দিয়ে)😡
ধাক্কা খেয়ে আশিক বাস্তবে ফিরে আসলো।চোখের পানি মুছে ফেললো।
-আপনি কাদছেন কেন?😲
আশিকঃ মেয়েটার দিকে তাকিয়ে মাথা নিচু করল।
-কি হলো কথা বুঝতে পারছেন না।বোবা নাকি😱?
আশিকঃ ট্রেন চলে এসেছে চলি।🚄
এটুকু বলেই ট্রেনে উঠে পড়লো।মেয়েটি অবাক হয়ে তাকিয়ে রইলো।😨
এতোগুলা প্রশ্ন করলাম আর উত্তর কিনা "ট্রেন আসছে চলি"। সেও ট্রেনে উঠে পড়লো।আশিককে দেখলো এককোনায় বসে মাথা নিচু করে আছে।সে ও আশিকের কাছে গিয়ে বসে পড়লো।মাথায় ভুত চেপেছে। আজকে শুনে তারপর ছারবে।
-আপনি কোথায় যাচ্ছেন?
আশিকঃ নিশ্চুপ।😢
-কি হলো?😱
আশিকঃ কিছুক্ষণ চুপ থেকে, " জানিনা" বলল।
-কোথায় যাচ্ছেন সেটাও যানেন না?😱
কোন রেসপন্স না পেয়ে আবারো বলতে লাগলো।
-আচ্ছা একটা কথা বলি?
আশিক কিছু বলছে না।তাই আবারও বলতে লাগলো।
-আপনি কি ছ্যাঁকা খেয়েছেন?😰
আশিক এমন কথা শুনে রীতিমতো চমকে গেলো।
আশিকঃ কে আপনি?😡
-ওহ, আমি সোহানা।এবার অনার্স তৃতীয় বর্ষে....।
আশিকঃ আমি বলছি আপনি কে যে আপনাকে আমি বলতে যাবো।😠
সোহানাঃ এখনো কেউ না। তবে ফ্রেন্ড ভাবতে পারেন।☺
আশিকঃ দরকার নাই। আমার কোন মেয়ে ফ্রেন্ড লাগবে না।😡
সোহানাঃ কেন?😱
,
আশিক আর কোন কথা বলছে না।সোহানা বকরবকর করতে লাগলো।আশিক কিছুকথায় বিরক্ত হয়ে রেসপন্স দিচ্ছিলো। সোহানা অনেক ক্লোজ হতে লাগলো আশিকের। কিন্তু আশিক তেমন সাড়া দিচ্ছিলো না।😒
.
সোহানাঃ আমাকে পরের স্টেশনে নামতে হবে।কিন্তু আপনি কোথায় যাবেন।😲
আশিকঃ জানিনা।যেখানে নামিয়ে দিবে সেখানে নামবো।😩
সোহানঃ কেন? আপনার নির্দিষ্ট কোন যায়গা নেই যাওয়ার মতো।😱
আশিকঃ না।😭
সোহানাঃ যদি চান তো আমার সাথে যেতে পারেন।
আশিকঃ না।তার দরকার হবে না।😞
সোহানাঃ ফ্রেন্ড হিসেবে আসেন। আর হ্যাঁ আমার সাথে তো নিতে পারবো না। কোন বাসা ভাড়া করে দিবো।🏣🏣কোন সমস্যাই হবে না।
আশিকঃ লাগবে না।ধন্যবাদ।😢
সোহানাঃ আমরা তো সেম ইয়ার, তাহলে একটা কাজ করা যায়।আপনাকে আমাদের ভার্সিটিতে ভর্তি করে দিবো কেমন।☺☺
।
আশিক তো অবাক। সে কি বলছে আর মেয়েটা কি বলছে।ওর কোন কথায় সে বুঝতে পারছে না।
সোহানাঃ নামুন।এসে পড়ছি।☺
আশিকঃ আপনি যান।আমি নামবো না।😢
সোহানাঃ সেটা তো আমি শুনছি না।নামুন তো।
।
জোর করে নামিয়ে দিলো।সোহানা আশিককে নিয়ে সিএনজিতে 🚕উঠে পড়লো।
আশিকঃ কোথায় যাচ্ছি ।😢
সোহানাঃ আপনার থাকার যায়গা খুজতে হবে তো।
আশিকঃ আমার কাছে তো কোন টাকা নাই।💰
সোহানা আশিকের দিকে ভ্রু কুঁচকে এক নজর দেখে বললো,
-এই নেন।(টাকা দিয়ে) আমি থাকতে আপনার কোন সমস্যা হবে না।😉
আশিকঃ কিন্তু আমি কেন নিবো আপনার টাকা😲।
সোহানাঃ কারন উই আর ফ্রেন্ড।আর হ্যাঁ একবারে দিচ্ছি না।পড়ে কিন্তু সুধে আসলে ফেরত নিবো☺।
আশিকঃ আমার জন্য এতো কিছু করছেন?
সোহানাঃ বললাম তো আমারা বন্ধু।সো এতটুকু তো করতেই পারি।
আশিকঃ আমাদের তো আজকেই দেখা হলো।চেনা পরিচয় নেই তাহলে?😦
সোহানাঃ আমি এতোকিছু বুঝি না যা করতে বলছি করবেন।ব্যাসস।😬
।
সোহানার এমন আচরণে অবাক হয়ে গেলো সে।মাত্র ৬ ঘন্টা আগে পরিচিত তাতে এতো কিছু।
আশিককে একটা বাসায়🏣 রেখে সে চলে গেলো। আশিক ওর কথা মতোই আছে।কোথায় যাবে কি করবে তা ভাবতে পারছিলো না। এখন সোহানা ওর থাকার ব্যবস্থা করছে।কোন কাজের ব্যবস্থা করতে হবে।না হলে অন্যের কাছে হাত পাততে হবে। সেটা আশিক চাই না।
সোহানার সাথে আশিকের ভালো বন্ধুত্ব হয়ে👫 যায়।সবসময় আশিকের পাশে সোহানা থাকে।আশিকও সব শেয়ার করে সোহানার সাথে। আশিক আগের থেকে অনেক চেঞ্জ হয়ে যায়।
২ বছর পর,
সোহানাঃ তোকে কিছু বলতে চাই।☺☺
আশিকঃ শোন তুই কি বলবি তা বুঝতে পারছি। কিন্তু আমি তা পারবো না। আমার হৃদয়ে শুধু মুনের যায়গা আছে।আর কাউকে দিতে পারনো না😩।
সোহানাঃ এখনো কি ওকে ভালোবাসিস?😢
আশিকঃ সারাজীবন ভালোবাসবো।😍
সোহানাঃ সত্যি মুন ভাগ্যবতী। তোর মতো কাউকে পাবে।(চোখ দিয়ে জল গড়িয়ে পরছে)😭
আশিকঃ দেখ কাদবি না বলে দিলাম।😠
সোহানাঃ কই? কাঁদছি না তো।(পানি মুছে)
।
সোহানা আশিকের প্রতি দুর্বল হয়ে পরেছে।তাই আজ বলে দিলো।কিন্তু আশিক মুনকেই ভালোবাসে।আর বেসেই যাবে। একা একাই ভালোবাসবে।😢পূর্ণতা পাক বা নাই পাক।
.
.
মাস্টার্স কমপ্লিট করে দুজনেই চট্টগ্রামে জব করতে লাগলো।এর আগে আশিক পার্ট টাইম জব করতো।তা দিয়েই দুই বছর চলে গেছে। এখন ভালো বেতনেই জব করে।
কিন্তু একটা অভ্যাস তো আছেই
লেট। এর জন্য বকা খেতে হয়।সোহানা আশিকের জন্য অপেক্ষা করতে ওর ও লেট হয়।তাই সোহানা ও বকা খায়। দিন যাচ্ছিল এভাবে। এরই মধ্যে একদিন সোহানা আশিককে ফোন করে বললো,
সোহানাঃ তুই কোথায় আছিস?😢
আশিকঃ এখন কোথায় থাকি জানিস না?😡
সোহানাঃ তুই যেখানে থাকিস না কেন? তাড়াতাড়ি ....... চলে আয়।😢(অস্থির হয়ে)
আশিকঃ কেন কি হয়েছে?😑
সোহানাঃ এখন বলতে পারবো না।তাড়াতাড়ি চলে আয়।
আশিকঃ আরে কি...টু টু টু..📲
ফোন কেটে গেলো।
কিছু না ভেবেই চলে গলো।সেখানে সোহানা অপেক্ষা করছিলো।আশিককে নিয়ে সোহানা কাজি অফিসে গেলো।
আশিকঃ এখানে আসলি কেন?
সোহানাঃ ভয় পাসনা। তোকে তো আমি পাবো না।তোর ভালোবাসা পাওয়ার মতো ক্ষমতা নেই।তাই রাফিকে বিয়ে করতে হচ্ছে।😢
আশিকঃ মানে? এভাবে বিয়ে করার কি দরকার?😱
সোহানাঃ আমি আর রাফি দুজন দুজনকে ভালোবাসি।আমাদের ভালোবাসা পরিবারের কেউ মানবে না।তাই এভাবে বিয়ে করতে হচ্ছে।😢
আশিকঃ এটা যদি তোর বাবা জানতে পারে ভাবছিস কি হবে?😡
সোহানাঃ জানি।তাই আজকে আমরা এখান থেকে চলে যাবো। তুইও যাবি।😢
আশিকঃ কেন?😱
সোহানাঃ যদি জানতে পারে তুই আমাদের বিয়েতে ছিলি।না জানি কি ঘটিয়ে ফেলে।😢
।
সোহানা রাফিকে আশিকের সাথে পরিচয় করিয়ে দেয়।কাজি বিয়ের কাজ সেরে ফেলে। সন্ধ্যায় আশিকের থেকে বিদায় নিয়ে চলে যায়।তার আগে আশিকের সিম আর ফোন ভেঙে 📱ফেলে সোহান।যাতে করে কেউ জানতে না পারে আশিক কোথায় আছে।আশিককে স্টেশনে দিয়ে ওরাও চলে যায়।আশিক চট্টগ্রাম থেকে খুলনায় চলে যায়।ওখানে দু মাস থাকার পর ঢাকায় চলে আসে।আর ভাগ্যক্রমে চাকরি পেয়ে যায়।
পুরো ঘটনা ভাবতে লাগলো আশিক।বৃষ্টিতে ভিজে যাচ্ছে সে।সেদিকে তার কোন খেয়ালই নাই।চারপাশে সিগারেটের অর্ধাংশ পরে আছে।মুনের আচরনের কথা ভাবতেই চোখ দিয়ে জল গড়িয়ে পরত 😭লাগলো। বৃষ্টিতে কাক ভেজা হয়ে আছে আশিক।মিলি আর শফিক দুজনেই খুজতে লাগলো আশিককে।কোথায় না পেয়ে ফিরে আসতে লাগলো।দুরে তাকিয়ে দেখে সমুদ্রের তীরে কেউ বসে আছে।কে বসে আছে তাদের বুঝতে সমস্যা হলো না।দুজনে আশিকের কাছে গেলো।
.
শফিকঃ আপনি এখানে আর কত যায়গা খুঁজছি আমরা।😢
মিলিঃ আপনি তো ভিজে গেছেন?এখানে কি করছেন আপনি?😱
আশিকঃ মুন সুস্থ হয়ছে?☺
শফিকঃ উনি ঠিকই আছেন।কিন্তু আপনি এখানে কেন? চলুন আমার সাথে।😢
আশিকঃ না ভাই।আমি যেতে পারবো না।😨
মিলিঃ কেন?😲
আশিকঃ মুন ওর সামনে যেতে নিষেধ করেছে😞।
শফিকঃ উনি রেগে...😦
আশিকঃ প্লিজ ভাই।আমি যেতে পারবো না।আমার একটা কাজ করে দিতে পারবেন?😢
শফিকঃ কি কাজ?😱
আশিকঃ আমার ব্যাগটা একটু এনে দিতে পারবেন।
মিলিঃ ব্যাগ?কেন?😱
আশিকঃ আমি চলে যাবো।😢
শফিকঃ ভাই একটু বোঝার চেষ্টা করুন।ম্যাডাম রেগে কি বলেছে না বলেছে...😞😞
আশিকঃ আপনি পারবেন কি-না তাই বলুন।আর হ্যাঁ একজন চরিত্রহীন ব্যক্তিকে এর থেকে বেশি বলা উচিৎ ছিলো।😬
শফিকঃ প্লিজ ভাই।😢
আশিকঃ আপনারা চলে যান। আমি কাউকে দিয়ে ব্যাগ নিয়ে আসবো।😢
মিলিঃ এরকম করবেন না..
আশিকঃ যেতে বলছি না।😠
।
কিছু না বলে চলে গেলো ওর।মুন অনেকক্ষণ অপেক্ষা করার পর কাউকে পায়ে নিজেই চলে আসে আশিককে খুজতে।নিচে নেমে দেখতে পায় শফিক আর মিলি মাথা নিচু করে আসছে।😢
।
মুনঃ আমার আশিক কই।ওকে খুজে পাওনি তোমরা? ও কোথায় চলে গেছে।চুপ করে আছো কেন?😢
শফিকঃ উনি আসবেননা।😩
মুনঃ প্লিজ বলো ও কোথায়? আমি ওকে নিয়ে আসবো।ও কোথাও যাবে না।😢😢😭
মিলিঃ (আঙ্গুল দিয়ে)ঐ যে।😐
মুন দেখা মাত্র চলে গেলো আশিকের কাছে।গিয়ে দেখে আশিকের চোখে জল....
.
.
.
.
.
To be continue....

0 মন্তব্যসমূহ
গল্প গুলো কেমন লাগলো, আপনার মতামত জানাতে কমেন্ট করুন।