ধর্ষন করে বিয়ে । পর্ব ১৩+১৪



ধর্ষন করে বিয়ে
পর্ব ১৩+১৪

সানভি রুমে বসে বসে ভাবতে থাকে কবে যে অফিসে যাবো এই বোরিং লাইফ আর ভালো লাগে না।আজকে বউয়ের সাথে একটু রোমান্স করবো তবে আমিতো ওকে বউ হিসেবে মানিই না তাহলে??
.
ভাবতে ভাবতে হারিয়ে যায় সানভি ভাবনার জগতে।
হঠাৎ নিলিমার ডাকে সানভির ঘোর কাটে।
- এইযে শুনছো??(নিলিমা)
- হুম।(সানভি)
- আজকে একটু শপিংয়ে যাবো নিয়ে যাবা?(নিলিমা)
- ছোটকে নিয়ে যাও আমি কেনো?(সানভি)
- চলোনা।(নিলিমা)
- আচ্ছা বিকেলে যাবো।(সানভি)
- থ্যান্ক ইউ।(নিলিমা)
,,
নিলিমা খুশি হয়ে জড়িয়ে ধরে সানভিকে।
সানভি নিজেকে ছাড়িয়ে নিয়ে বাইরে চলে যায়।
নিলিমা মনে মনে বলে,
হয়ে যাবে।তুমি তো চিনোনা আমাকে।ভালোবেসে তোমাকে আপন করে নিবো।যতটা কষ্ট দিয়েছি তোমাকে তার চাইতে বেশি ভালোবাসবো।তুমি তখন আর ফিরিয়ে দিতে পারবে না হয়তো ফিরিয়ে দেওয়ার সুযোগটাই পাবেনা।
তবে জেনে রেখো তুমি আমার হবেই।
.
কিন্তু নিলিমা তো জানেনা সে সানভির হয়ে গেছে সেই কবেই।
ভালোবাসার মানষকে ঘৃনা করা যায়না। শুধু বাইরে বাইরে একটা ভাব দেখানো হয় যে তাকে ঘৃনা করি কিন্তু ভেতর থেকে যে ভালোবাসে সে কোনোদিন তার ভালোবাসার মানুষকে ঘৃনা করতে পারেনা।
.
সানভিও পারেনি শুধু বাইরে দেখাচ্ছে সে তাকে ভালোবাসে না কিন্তু ভিতরটা বারবার বলে সানভি ফিরে যা।কেনো এমন করছিস সে তো এখন তোরর বউ।
আবার বিবেক তাকে বলে,
কেনো ফিরে যাবি মনে নেই কি কি করেছিলো তোর সাথে?
প্রতিশোধ নে প্রতিশোধ।
,
এই সব কথার ভিড়ে আজ সানভি দোটানায় পড়ে গেছে।
দুপুর ২ টার দিকে সানভি বাসায় ফিরে।
কলিংবেল বাজাতেই দরজা খুলে দেয় নিলিমা।
সানভি নিজের রুমে যায় তারপর ফ্রেস হয়ে এসে খাওয়ার টেবিল এ বসে।
.
খাওয়া দাওয়া শেষ করে।রুমে গিয়ে ঘুমানোর প্রস্তুতি নিচ্ছে
তখন নিলিমা এসে দরজা বন্ধ করে দেয়।
সানভি চুপচাপ দেখে সে কি করে।
নিলিমা এসে তার পাশে শুয়ে পড়ে।
তারপর হাত ধরে বলে,
- সানভি আমি তোমাকে ভালোবাসি।(সানভি)
- কিসের ভালোবাসা??(সানভি)
- আমি তোমাকে সত্তিই এখন ভালোবাসি তখন বাসতাম না কিন্তু এখন আমাদের বিয়ে হয়েছে এখন কেনো এতো দুরে তুমি সানভি??(নিলিমা)
- নিলিমা দেখো একটা কথা বলি বিয়েটাও কিন্তু জোর করেই হয়েছে।আমি একটা বাজে সাহায্য নিছি তোমাকে বিয়ে করার জন্য তা না হলে জিবনেও আমাদের বিয়ে হতোনা।(সানভি)
- তাহলে এখন কি চাও দুজন দুই মেরুর হয়ে থাকতে??(নিলিমা)
- আমি যানিনা কিছু।আমি ঘুমাবো।(সানভি)
- আচ্ছা ঘুমাও অন্তত তোমার বুকে মাথা রেখে ঘুমানোর অধিকারটা দাও।(নিলিমা)
,
সানভি কিছুক্ষন চুপ থেকে বলে,
- আচ্ছা ঘুমাও।
নিলিমা মনে মনে বলে।
কেবল বুকের ওপরে অধিকার নিছি এরপর ভিতরে নিবো।
নিলিমা সানভির বুকে মাথা রেখে নিশ্চিন্তে ঘুমিয়ে যায়।
সানভির মনটাও একটু শান্তি পায়।
,
সন্ধার দিকে ঘুম ভাঙে দুজনের।
নিলিমা বাথরুমে ঢুকে।
শপিংয়ে যাবে সে।সানভিরও তো গোসল করা দরকার।
কিন্তু বাথরুমতো একটাই।
দরজায় টোকা দেয় সানভি,
- নিলিমা তারাতারি আসো গোসল করবো।(সানভি)
- হয়ে গেছে চলে আসো।(নিলিমা)
নিলিমা দরজা খুলে দেয় সানভি ভিতরে ডুকে পড়ে।
কিন্তু ভিতরে ডুকে যা দেখে তা দেখার জন্য মোটেও প্রস্তুত ছিলোনা সানভি।
.
আগেই বলে রাখি সবটাই কিন্তু আপনাদের আনন্দ দেওয়ার জন্য খারাপ মাইন্ডে নিলে লেখক দায়ী না।
.
সানভি বাথরুমে গিয়ে দেখে,
ধুররর লজ্জা লাগতাছে!!
বাথরুমে গিয়ে দেখে নিলিমা গোসল শেষ করে শাড়ি পড়ার চেষ্টা করতাছে কিন্তু পারতাছেনা।
আপনারা কি ভাবছিলেন।
যতসব লুইচ্চা ভাগেন এখান থেকে।
,
সানভি খুব ভালো করে দেখে নিলিমা কেনো পারছেনা।
ছোটবেলায় মায়ের কাছ থেকে সানভি কাপড় পড়ানো শিখে ছিলো।তার খুব ইচ্ছা নিজের বউকে শাড়ি পড়িয়ে দিবে।।
,
এখন তো মনে হচ্ছে সুযোগটা চলে এসেছে।
সানভি টাওয়েলটা রেখে নিলিমাকে কোলে তুলে নেয়।
তারপর বেডরুমে চলে যায়।
গিয়ে নিলিমার পেটের ওপর হাত রাখে।
নিলিমা কেপে উঠে।
কিন্তু এবার কাপাকাপি বন্ধ করে সানভি কাপড়টা
নিলিমাকে পড়িয়ে দেয়।,
..
তারপর সানভি বাথরুমের দিকে যায়।
নিলিমা হাতটা ধরে ফেলে।
সানভির কানের কাছে মুখটা এনে বলে
- ভালোই তো শাড়ি পড়াতো পারো।এরপর থেকে প্রতিদিন তুমি শাড়ি পড়িয়ে দিবা।(নিলিমা)
- কিহ?(সানভি)
- জ্বি।বলো পড়িয়ে দিবা।(নিলিমা)
- না। আমি পারবো না।(সানভি)
- কেনো প্রেমে পড়ে যাবা সেই ভয়ে?(নিলিমা)
সানভি মনে মনে বলে,
প্রেমে তো সেই কবেই পড়েছি।
আজ আবার নতুন করে পড়বো কিভাবে।
এখনো তো আর উঠতেই পারিনি।
.
- কি হলো মিস্টার সানভি বলেন রাজি কিনা নাকি প্রেমে পড়ে যাওয়ার ভয়ে পড়িয়ে দিবেন না কোনটা??(নিলিমা)
- ওকে ঠিক আছে আমি প্রতিদিন শাড়ি পড়িয়ে দিবো।(সানভি)
,
নিলিমা খুশি হয়ে সানভির গালে একটা কিস করে পালিয়ে যায়।
সানভি একটু হেসে বাথরুমে চলে যায়।
,
গোসল শেষ করতে করতে নিলিমা তৈরি হয়ে যায়।
সানভি বাথরুমম থেকে বের হয়ে নিজেও তৈরি হয়।
তারপর নিচে যায়,
নিলিমা ওখানেই আছে মায়ের কাছে,
মা কে জানিয়ে দুজনে বের হয় বাড়ি থেকে।
,
নিলিমাকে দেখে আজ বারবার ক্রাশ খাচ্ছে সানভি।
কালো শাড়ি ঠোটে হালকা করে লিপস্টিক দেওয়া হাতে কাচের চুরি।
,
সালার গল্পে নিলিমাকে পাইলেও বাস্তবে পাইলাম না আফসোস।
.
যাই হোক গল্পে ফিরি,
দুজনে হাটতে হাটতে রাস্তায় চলে আসে।
গাড়িতে যাবেনা আজকে। রিক্সায় যাবে।
রাত্রি বেলা ঢাকা শহড়টা রিক্সায় ঘুরে দেখার ইচ্ছাটা খুব প্রবল সানভির।তাও আবার পাশে যদি থাকে সুন্দরি বউ তাহলে তো কথাই নেই।
,
রিক্সায় উঠে তারা।
রিক্সা চলছে তার আপন গতিতে।
নিলিমা আস্তে করে তার মাথাটা সানভির কাধে রাখে।
সানভি একটু কেমন করে যানি তাকায়। ফিরিয়ে দিতে চাইলেও পারেনা।
কারন এই অধিকারটা সে তাকে দিয়েছে।
নিলিমা একটু একটু করে তার মনে দখল নিয়ে নিচ্ছে আবারো।
ব্যাপারটা মেনে নিতে কষ্ট হচ্ছে সানভির।তবে এরচাইতে বেশি কষ্ট হচ্ছে এটা ভেবে যে এতো কাছে থেকেও সে আজ দুরে।।
,
নিলিমা সানভির সাথে লেপ্টে বসে শীত শীত লাগতাছে তার।
সানভি তার চাদরে জড়িয়ে নেয় নিলিমাকে।
ভালোবাসার চাদরে ঢাকা পড়ে যায় কুয়াশাগুলো।
হঠাৎ সানভি নিজের অজান্তেই নিলিমার কপালে একটা চুমু দেয়।
.
ভালোবাসা কি জিনিস??
কুয়াশা ঢাকা শীতের সকালে
হাতে হাত রেখে পাশাপাশি চলা।
নাকি রাত্রি বেলা ছোট্ট একটা চাদরে
দুজনে যায়গা করে নেওয়া?
হঠাৎ করেই কোনো এক সময় কপালে
একটা চুমু একে দেওয়া?
নাকি
অগোছালো চুলগুলাকে গুছিয়ে দিয়ে
হাতটা ধরে বলা এই অগোছালো চুলগুলার
গোছানোর দায়িত্বটা আমি নিতে চাই।
কোনটা???
আমার মতে এই সবগুলাই ভালোবাসা।
কারন সবসময় তো আর শীতকাল থাকবে না
তাই বলে কি ভালোবাসা শেষ??
না কখনো না।ওইযে ছোট্ট একটা চুমু এটা কিন্তু সবসময়ই দেয়া যায়।এলোমেলো চুলগুলা গুছিয়ে দেওয়ার মধ্যেও
প্রচুর পরিমান ভালোবাসা বিদ্যমান।
হঠাৎ করে কাউকে কল্পনা করে
সেই কল্পনায় হারিয়ে যাওয়াও ভালোবাসা.
এরকম হাজারো কারনে অকারনে ছোট্ট ছোট্ট কাজগুলোর
নামই ভালোবাসা।
.
ভালো থেকো নিলিমা। নিজের মতো করে।
আপন করে তো পেলাম না কিন্তু মন থেকে
তো মুছে দিতে পারবে না কেও কোনোদিন।
,
চলবে??

(ধর্ষন করে বিয়ে)

পর্ব ১৪
.
নিলিমা সানভির সাথে লেপ্টে বসে শীত শীত লাগতাছে তার।
সানভি তার চাদরে জড়িয়ে নেয় নিলিমাকে।
ভালোবাসার চাদরে ঢাকা পড়ে যায় কুয়াশাগুলো।
হঠাৎ সানভি নিজের অজান্তেই নিলিমার কপালে একটা চুমু দেয়।
নিলিমা অবাক হয়ে তাকিয়ে দেখে।
তারপর সানভির কাধে মাথাটা দিয়ে চোখটা বন্ধ করে ফেলে।
সানভি মনে মনে বলে,
একটু বেশিই ইমোশনাল হয়ে পড়েছি।
মায়া কাটাতে হবে।আর নিলিমা ভাবতাছে।
কি হলো এটা??সে কি তবে আমাকে মেনে নিলো নাকি
ভুল করে??
যাই হোক আস্তে আস্তে সব হবে।সে আমার হবেই।
,
রিক্সা তার আপন গতিতে চলছে।
রাতের ঢাকা শহড় উপভোগ করছে দুজনে।
প্রায় আধা ঘন্টা পর তারা মলে গিয়ে পৌছালো।
নিলিমা গিয়ে অনেক কিছু কিনলো আর সানভির জন্য একটা নিল পান্জাবি।
,
কেনাকাটা শেষ করে দুজনে বাসায় ফিরলো।
রুমে ঢুকেই সানভি বিছানায় শুয়ে পড়লো আর ওভাবেই ঘুমিয়ে গেলো।
নিলিমা চুপচাপ তার পাশে গিয়ে শুয়ে পড়লো।
সানভির বুকে মাথা রাখতেই একটা অস্থিরতা অনুভব করতে লাগলো নিলিমা।
,
সানভি নিলিমাকে জড়িয়ে ধরলো।
যেহেতু সে ঘুমাচ্ছে তাই তার কিছুই জানা নেই কি করছে সে।
নিলিমাও পরম শান্তিতে ঘুমিয়ে গেলো।
রাত তখন ১০ টা মাত্র দুজনেই ঘুমাচ্ছে।
ওদিকে,
সিয়াম বেচারা অপেক্ষা করছে নিহার জন্য তার বাসার নিচে।
মেয়েটা বলছে দেখা করবে তাই।
খুব ভয় লাগতাছে তার।
রাস্তায় দাড়িয়ে দাড়িয়ে নিহার জানালার দিকে তাকাচ্ছে।
কিছুক্ষন পর নিহা বাইরে আসলো।
এসেই সিয়ামকে জড়িয়ে ধরে।
তারপর ব্রেন্চে বসে দুজনে।
- কি সব পাগলামি করো বলোতো এতো রাতে ডাকার কোনো মানে হয়??(সিয়াম)
- হুমম তোমাকে খুব দেখতে ইচ্ছা করছিলো।(নিহা)
- পাগলি একটা।(সিয়াম)
- হুমম পাগল তোমার জন্য একটা জিনিস আছে।(নিহা)
- কি??(সিয়াম)
- চোখ বন্ধ করো।(নিহা)
- হুমম করলাম।তারপর?(সিয়াম)
নিহা আলতো করে একটা কিস করে সিয়ামের গালে।
- আমি একটা দিবো?(সিয়াম)
- কোথায় দিবা?(নিহা)
- যেখানে বলবা।(সিয়াম)
- ওকে তাহলে লিপ কিস করি।(নিহা)
তারপর দুজনে কাছে চলে গিয়ে একটা ডিপ লিপ কিস করে।
এরপর সিয়াম চলে আসার জন্য পা বাড়ায়,
নিহা পেছন থেকে হাত টেনে ধরে ব্রেন্চে বসিয়ে
বলে,
- তোমারর না বিরিয়ানি পছন্দ না খেয়েই চলে যাবা?(নিহা)
- আজকে কত কি খাইলাম পেট ভর্তি হয়ে গেছে।(সিয়াম)
- ওই শয়তান মাইর খাবা?(নিহা)
- নাহ বিরিয়ানি খাবো আর ঝাল লাগলে ওইটা আবার খাবো হিহিহি..(সিয়াম)
,
নিহা সিয়ামকে একটা আলতো করে থাপ্পর মারে।
তারপর বলে,
- বসো।(নিহা)
- তুমি খাইয়ে দিলে খাবো।(সিয়াম)
- ওকে হা করো আমি খাইয়ে দিতাছি।(নিহা)
,
সিয়ামকে নিহা নিজের হাতে করে খাইয়ে দেয়। সিয়ামও নিহাকে খাইয়ে দেয়।
সিয়ামও নিহাকে খাইয়ে দেয়।
হঠাৎ নিহা সানভির আঙুল এ কামর দেয়।
সিয়াম ব্যাথা পেয়ে নিলিমার আঙুল টা চুষতে থাকে ছোট বাচ্চাদের মতো।
,
নিহার শরিরটা শিরশির করে উঠে।
সিয়ামকে জড়িয়ে ধরে সে।
তারপর পানির বোতলটা রেখে দৌড়ে তার রুমে চলে যায়।
সিয়াম ও তার বাসায় চলে আসে।
,
পরের দিন,
নিলিমার ঘুমটা আগে ভাঙে শাড়িটা ঠিক করে বাথরুমে চলে যায়।গোসল করা দরকার। সানভির ঘুম ভাঙেনি এখনো।
নিলিমা গোসল শেষ করে এসেও দেখে সানভি ঘুমিয়েই আছে। একটু দুষ্টামি করার ইচ্ছা হয় তার।
সানভির মুখের কাছে গিয়ে ভেজা চুলগুলো ছেড়ে দেয়।
হালকা হালকা পানি গড়িয়ে পড়ে সানভির মুখের ওপর।
সানভির ঘুমটা ভেঙে যায়।
,
সানভি নিলিমার ঘারটা ধরে তার কাছে নিয়ে আসে।
কানের কাছে মুখটা এনে বলে,
- আমি বলছি না আমি তোমাকে ভালোবাসি না তাহলে কেনো বারবার বউয়ের মতো আচরন করো?(সানভি)
- তোমার আমাকে ভালোবাসতে হবে।আমি আদায় করে নিবো তোমার ভালোবাসা।যেমনটা আমাকে বিয়ে করছো ঠিক সেভাবে!(নিলিমা)
- মানে কি আমাকে কি আবার তুমি ধর্ষন করবে নাকি??(সানভি)
- ধুররর শয়তান।(নিলিমা)
নিলিমা হেসে চলে যায় রান্না ঘরে।
গিয়ে মায়ের সাথে রান্না শিখে।
সানভি উঠে ফ্রেস হয়।
,
নিলিমা রান্না শেষ করে সানভিকে ডাকতে যায়,
ঘরে ডুকার সময় হঠাৎ হোচট খায় সে।চোখটা বন্ধ করে ফেলে কারন বড়সড় একটা ব্যাথা পেতে চলেছে সে।
হঠাৎ সে থেমে যায়।
কি ব্যাপার পড়লাম না কেনো?
ভয়ে কাটিয়ে চোখটা খুলতেই দেখে সানভি তাকে ধরে আছে।
,
নিলিমা উঠে দাড়ায়,
- দেখে চলতে পারো না পড়ে গেলে তো নাক ফেটে আলু হয়ে যেতো।(সানভি)
- দেখে চললে কি আর মিস্টার সানভি আমাকে এভাবে ধরতো।(নিলিমা)
- যত্তসব কাকে কি বলি আমি নিজেও বুঝিনা।(সানভি)
- চলো খেতে মা ডাকছে।(নিলিমা)
- আচ্ছা যাচ্ছি তুমিও আসো।(সানভি)
- আমাকে তো বউ হিসেবে মানেন না আমি না খেলেও চলবে।(নিলিমা)
- আপনার দায়িত্ব এখন আমাদের তাই না খেয়ে থাকলে চলবেনা।(সানভি)
- সানভি তোমার ভালোবাসি বলাটাকে খুব মিস করি।(নিলিমা)
- লিমিট শেষ আর নাই।যখন ছিলো তখন আসেন নাই এখন আর এস কি লাভ।(সানভি)
,
বলেই চলে যায় সানভি।
তারপর খাওয়ারর টেবিল এ গিয়ে বসে।
সামনের চেয়ারে নিলিমা বসে।।ম
পা দিয়ে সানভির পায়ে লাথি দিতে থাকে নিলিমা।
সানভি ভ্রু কুচকে তাকায় নিলিমার দিকে।
খেতে বসেও এইসব সহ্য করা লাগতাছে।
কিছুই বলতে পারছেনা কারন বাবা মা
পাশে বসা তাই।
আর সহ্য করতে না পেরে পা দিয়ে নিলিমার পা চেপে ধরে সানভি।
.
#___________চলবে__________

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

0 মন্তব্যসমূহ